৬০ বছরের একজন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীকে যদি প্রশ্ন করা হয়- আপনার বয়স কত? আর তিনি যদি উত্তর দেন যে, তাঁর বয়স সবে ১৮! এ উত্তর শুনে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা জানিয়েছেন, স্মার্টফোন ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারকারী বয়স্কদের ক্ষেত্রে বয়সের বিষয়টি বাইরের বিষয় হলেও মনের দিক থেকে তিনি তরুণ। এক খবরে ডেইলি মেইল জানিয়েছে, তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করতে পারে স্মার্টফোনের ব্যবহার। যুক্তরাজ্যের গবেষকেরা জানিয়েছেন, স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার, রিয়েলিটি টিভি শো দেখা এবং নাতি-নাতনিদের ভিডিও গেম খেলায় হারানোর মত কাজগুলো করলে মনে তারুণ্যের ছোঁয়া লাগে। প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহার করা ও তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে সময় কাটালে বয়সের বিষয়টি মাথায় থাকে না। পঞ্চাশোর্ধ্ব এক হাজার ব্যক্তিকে নিয়ে করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, বয়স্করা যখন নতুন ধরনের খাবার খান, তরুণ চলচ্চিত্র তারকাদের কথা ভাবেন এবং টুইটারের মত ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন তখন তাঁদের কাছে বয়স কেবল একটা সংখ্যা হয়েই দাঁড়ায়। যুক্তরাজ্যের ব্লেনডেন হেলথকেয়ার নামের একটি প্রতিষ্ঠানের করা এ গবেষণায় দেখা গেছে, স্মার্টফোনের অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার, চকলেট খাওয়া ও নাতি-নাতনি পরিবেষ্টিত জীবন কাটালে মানুষের মনে বয়সের বিষয়টি খেয়াল থাকে না। তখন বয়স কেবল আচরণের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।