এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে।
গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত ছিলেন। কিন্তু অনুষ্ঠানস্থলে দেখা ও কথা হয়নি শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসে তাদের মাঝে কথা হলে আমাদের কি লাভ? কারণ প্রধানমন্ত্রী কি বলতেন আমরা আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করবো অথবা খালেদা জিয়ার আমরা অন্তবর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন যাবো? হয়তো কুশল বিনিময় ছাড়া কিছুই হতো না। কিন্তু জনমনে অনেক কৌতূহল ছিল তাদের দেখা নিয়ে।
একটি কথা জোর দিয়ে বলা যায়, সেনাকুঞ্জে তাদের মাঝে কথা হলে আবশ্যই কোন রাজনৈতিক আলাপ হতো না।
সেনাকুঞ্জে ২০০৮ সালে।
যা-ই হোক সেনাকুঞ্জে আমাদের দুই নেত্রী কথা বলতে পারতেন। আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ওবামা জয়ী হবার পর রমনী তাকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের দল ও মত ভিন্ন হতে পারে কিন্তু দেশের স্বার্থে সব এক।
তাই বলি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা আর কত দিন রাগ করে থাকবেন! আসুন ক্ষুদ্র স্বার্থ ভূলে দেশের উন্নয়নের দাঁড় টানি।
দু মেরুতে ২০১২ সালে! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।