ভালো লাগে ভ্রমন করতে, ভালোবাসি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে, অবসর সময় ফেইসবুকে চ্যাটিং করি, সময় পেলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করি।
Uru Uru Mon (lyric) by Aurthohin
আজ আকাশের মন খারাপ,
ফিরবে না বাড়ি।
ডাকছে সে সকাল থেকে,
সব নিয়েছে আড়ি॥
সময় আর অসময়ে,
কাঁদে সারাক্ষন।
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥
ভেজা মাটি স্যাত স্যাতে
উদাসী মাতাল হাওয়া
শুন্য চোখে চেয়ে দেখি
তোমার আসা যাওয়া
একাকি ঘরে বসে বসে
কাটে না এই ক্ষন,
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥
অপেক্ষার প্রহর গুনি
রঙ দেখব বলে
মিনতির সুরে বলছি শুনো
যাও তুমি যাও চলে।
হঠাৎ করেই এসো তুমি
ইচ্ছে খুশি যখন,
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥.....
আমার ভিনদেশী তারা... (একটি মন খারাপ করা অসম্ভব সুন্দর গান)
আমার ভিনদেশী তারা
একা রাতেরই আকাশে
তুমি বাজালে একতারা
আমার চিলে কোঠার পাশে
ঠিক সন্ধ্যে নামের মুখে
তোমার নাম ধরে কেউ ডাকে
মুখ লুকিয়ে কার বুকে
তোমার গল্প বলো কাকে?
আমার রাতজাগা তারা
তোমার অন্য পাড়ায় বাড়ি
আমায় ভয় পাওয়া চেহারা
আমি আদতে আনাড়ি
আমার আকাশ দেখা ঘুড়ি
কিছু মিথ্যে বাহাদুরি
আমার চোখ বেঁধে দাও আলো
দাও শান্ত শীতল পাটি
তুমি মায়ের মতই ভালো
আমি একলাটি পথ হাঁটি...
আমার বিচ্ছিরি একতারা
তুমি নাওনা কথা কানে
তোমার কিসের এত তাড়া?
এ রাস্তা পার হবে সাবধানে...
তোমার গায় লাগেনা ধুলো
আমার দু'মুঠো চাল-চুলো
রাখো শরীরে হাত যদি
আর জল মাখো দুই হাতে...
প্লীজ ঘুম হয়ে যাও চোখে
আমার মন খারাপের রাতে
আমার রাতজাগা তারা
তোমার আকাশ ছোয়া বাড়ি
আমি পাইনা ছুঁতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী...
আমার রাতজাগা তারা
তোমার আকাশ ছোঁয়া বাড়ি
আমি পাইনা ছুঁতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী...
পুনশ্চ: গানটি গেয়েছেন চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, গানটি ব্যবহৃত হয়েছে "অন্তহীন" মুভিতে।
চমত্কার একটা মুভি। দেখতে পারেন, ভাল লাগবে আশা করি।
old school ব্যান্ডের "আজ রাতে কোনো রুপকথা নেই" আমার প্রিয় অসাধারণ একটি গান।
চাঁদমামা আজ বড্ড একা
বড় হয়েছি আমি,
রোজ রাতে আর হয়না কথা
হয়না নেয়া হামি। ।
রোজ রাতে আর চাঁদের বুড়ি
কাটেনা চরকা রোজ
ও বুড়ি, তুই আছিস কেমন
হয়না নেওয়া খোঁজ।
কোথায় গেলো সে রুপকথার রাত
হাজার গল্প শোনা।
রাজার কুমার, কোটাল কুমার, পঙ্খীরাজ সে ঘোড়া।
কেড়ে নিলো কে সে আজব সময়
আমার কাজলা দিদি
কে রে তুই, কোন দৈত্যদানব
সব যে কেড়ে নিলি,
কেরে তুই, কেরে তুই
সব সহজ শৈশবকে
বদলে দিলি
কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে,
তুই, কে রে তুই
যত বিষাক্ত প্রলোভনে
আমায় ঠেলে দিলি
কোনো এক ভুল স্রোতে,
আলাদিন আর জাদুর জ্বিন
আমায় ডাকছে শোনো,
ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম
সময় যে নেই কোনো।
আলীবাবার দরজা খোলা
চল্লিশ চোর এলে,
সিন্দাবাদটা একলা বসে
আছে সাগর তীরে।
সময়টা আজ কেমন যেন
বড় হয়ে গেছি আমি।
তারাগুলো আজও মেঘের আড়াল
কোথায় গিয়ে নামি॥
প্রেম সমাচার ২
ভাল যদি নাই বা বাসিস,
তবে কেন কাছে আসিস;
ভালবাসার প্যাঁচ খেলাতে
মিছে কেন আমায় বাধিস।
নিজের চরন করে বাকা
অভিনয়ে তুই সে পাকা;
হরহামেশা করিস বসে
আমার পকেট ফাঁকা।
ভালবাসার কচকচানি
ভাল-লাগেনা আর,
তোরে নিয়া স্বপ্ন দেখার
পড়ছে ঠেকা কার?!
বিনিময়ে ছুঁইতে গেলে,
ঝাঁড়ু-ঝাটা সব-ইমেলে;
তবু তোরে উজার করে
দিলাম সব-ই।
বুঝলে এমন মারবি ফাঁকি,
সুখের কি আর স্বপ্ন আঁকি;
কত সোহাগ-আদর দিয়া
ময়না-টিয়া পাখি ডাকি।
নিজের চরন করে বাকা
অভিনয়ে তুই সে পাকা;
হরহামেশা করিস বসে
আমার পকেট ফাঁকা।
ভালবাসার কচকচানি
ভাল-লাগেনা আর,
তোরে নিয়া স্বপ্ন দেখার
পড়ছে ঠেকা কার?!!!
হায়দার হোসেনের "৩০ বছর"
কি দেখার কথা কি দেখছি
কি শোনার কতা কি শুনছি,
কি ভাবার কথা কি ভাবছি
কি বলার কথা কি বলছি,
৩০ বছর পরেও আমি স্বাধীনতাটাকে খুজছি।
স্বাধীনতা কি বৈশাখী মেলা পান্তা ইলিশ খাওয়া
স্বাধীনতা কি বটমূলে বসে বৈশাখী গান গাওয়া,
স্বাধীনতা কি বুদ্ধিজীবির বক্তৃতা সেমিনার
স্বাধীনতা কি শহীদ বেদীতে পুষ্পের সমাহার।
স্বাধীনতা কি ঢাকা শহরের আকাশচুম্বি বাড়ী
স্বাধীনতা কি ফুটপাথে শোওয়া গৃহহীন নরনারী,
স্বাধীনতা কি হোটেলে হোটেলে গ্রান্ড ফ্যাশান শো
স্বাধীনতা কি দুঃখীনি নারীর জরাজীর্ণ বস্ত্র।
স্বাধীনতা কি গজিয়ে ওঠা অভিজাত পান্থশালা
স্বাধীনতা কি অন্নের খোঁজে কিশোরী প্রমোদবালা,
স্বাধীনতা কি নিরীহ লোকের অকারণে প্রাণদন্ড
স্বাধীনতা কি পানির ট্যাংক গলিত লাশের গন্ধ।
স্বাধীনতা কি হরতাল ডেকে জীবন করা স্তব্ধ
স্বাধীনতা কি ক্ষমতা হরণে চলে বন্দুক যুদ্ধ,
স্বাধীনতা কি সন্ত্রাসীর হাতে মারণাস্ত্রের গর্জন
স্বাধীনতা কি অর্থের লোভে বিবেক বিসর্জন।
আজ নেই বগী, নেই ইংরেজ, নেই পাকিস্তানী হানাদার
আজ তবু কেন আমার মনে শূন্যতা আর হাহাকার,
আজ তবু কি লাখো শহীদেও রক্ত যাবে বৃথা
আজ তবু কি ভুলতে বসেছি স্বাধীনতার ইতিকথা।
প্রেম সমাচার ২
ভাল যদি নাই বা বাসিস,
তবে কেন কাছে আসিস;
ভালবাসার প্যাঁচ খেলাতে
মিছে কেন আমায় বাধিস।
নিজের চরন করে বাকা
অভিনয়ে তুই সে পাকা;
হরহামেশা করিস বসে
আমার পকেট ফাঁকা।
ভালবাসার কচকচানি
ভাল-লাগেনা আর,
তোরে নিয়া স্বপ্ন দেখার
পড়ছে ঠেকা কার?!
বিনিময়ে ছুঁইতে গেলে,
ঝাঁড়ু-ঝাটা সব-ইমেলে;
তবু তোরে উজার করে
দিলাম সব-ই।
বুঝলে এমন মারবি ফাঁকি,
সুখের কি আর স্বপ্ন আঁকি;
কত সোহাগ-আদর দিয়া
ময়না-টিয়া পাখি ডাকি।
নিজের চরন করে বাকা
অভিনয়ে তুই সে পাকা;
হরহামেশা করিস বসে
আমার পকেট ফাঁকা।
ভালবাসার কচকচানি
ভাল-লাগেনা আর,
তোরে নিয়া স্বপ্ন দেখার
পড়ছে ঠেকা কার?!!!
Uru Uru Mon (lyric) by Aurthohin
আজ আকাশের মন খারাপ,
ফিরবে না বাড়ি।
ডাকছে সে সকাল থেকে,
সব নিয়েছে আড়ি॥
সময় আর অসময়ে,
কাঁদে সারাক্ষন।
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥
ভেজা মাটি স্যাত স্যাতে
উদাসী মাতাল হাওয়া
শুন্য চোখে চেয়ে দেখি
তোমার আসা যাওয়া
একাকি ঘরে বসে বসে
কাটে না এই ক্ষন,
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥
অপেক্ষার প্রহর গুনি
রঙ দেখব বলে
মিনতির সুরে বলছি শুনো
যাও তুমি যাও চলে।
হঠাৎ করেই এসো তুমি
ইচ্ছে খুশি যখন,
আমি উড়ে বেড়ায় নিয়ে,
উডু উডু মন॥.....
আমার ভিনদেশী তারা... (একটি মন খারাপ করা অসম্ভব সুন্দর গান)
আমার ভিনদেশী তারা
একা রাতেরই আকাশে
তুমি বাজালে একতারা
আমার চিলে কোঠার পাশে
ঠিক সন্ধ্যে নামের মুখে
তোমার নাম ধরে কেউ ডাকে
মুখ লুকিয়ে কার বুকে
তোমার গল্প বলো কাকে?
আমার রাতজাগা তারা
তোমার অন্য পাড়ায় বাড়ি
আমায় ভয় পাওয়া চেহারা
আমি আদতে আনাড়ি
আমার আকাশ দেখা ঘুড়ি
কিছু মিথ্যে বাহাদুরি
আমার চোখ বেঁধে দাও আলো
দাও শান্ত শীতল পাটি
তুমি মায়ের মতই ভালো
আমি একলাটি পথ হাঁটি...
আমার বিচ্ছিরি একতারা
তুমি নাওনা কথা কানে
তোমার কিসের এত তাড়া?
এ রাস্তা পার হবে সাবধানে...
তোমার গায় লাগেনা ধুলো
আমার দু'মুঠো চাল-চুলো
রাখো শরীরে হাত যদি
আর জল মাখো দুই হাতে...
প্লীজ ঘুম হয়ে যাও চোখে
আমার মন খারাপের রাতে
আমার রাতজাগা তারা
তোমার আকাশ ছোয়া বাড়ি
আমি পাইনা ছুঁতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী...
আমার রাতজাগা তারা
তোমার আকাশ ছোঁয়া বাড়ি
আমি পাইনা ছুঁতে তোমায়
আমার একলা লাগে ভারী...
পুনশ্চ: গানটি গেয়েছেন চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, গানটি ব্যবহৃত হয়েছে "অন্তহীন" মুভিতে। চমত্কার একটা মুভি। দেখতে পারেন, ভাল লাগবে আশা করি।
old school ব্যান্ডের "আজ রাতে কোনো রুপকথা নেই" আমার প্রিয় অসাধারণ একটি গান।
চাঁদমামা আজ বড্ড একা
বড় হয়েছি আমি,
রোজ রাতে আর হয়না কথা
হয়না নেয়া হামি।
।
রোজ রাতে আর চাঁদের বুড়ি
কাটেনা চরকা রোজ
ও বুড়ি, তুই আছিস কেমন
হয়না নেওয়া খোঁজ।
কোথায় গেলো সে রুপকথার রাত
হাজার গল্প শোনা।
রাজার কুমার, কোটাল কুমার, পঙ্খীরাজ সে ঘোড়া।
কেড়ে নিলো কে সে আজব সময়
আমার কাজলা দিদি
কে রে তুই, কোন দৈত্যদানব
সব যে কেড়ে নিলি,
কেরে তুই, কেরে তুই
সব সহজ শৈশবকে
বদলে দিলি
কিছু যান্ত্রিক বর্জ্যে,
তুই, কে রে তুই
যত বিষাক্ত প্রলোভনে
আমায় ঠেলে দিলি
কোনো এক ভুল স্রোতে,
আলাদিন আর জাদুর জ্বিন
আমায় ডাকছে শোনো,
ব্যস্ত আমি ভীষণ রকম
সময় যে নেই কোনো।
আলীবাবার দরজা খোলা
চল্লিশ চোর এলে,
সিন্দাবাদটা একলা বসে
আছে সাগর তীরে।
সময়টা আজ কেমন যেন
বড় হয়ে গেছি আমি।
তারাগুলো আজও মেঘের আড়াল
কোথায় গিয়ে নামি॥
হায়দার হোসেনের "৩০ বছর"
কি দেখার কথা কি দেখছি
কি শোনার কতা কি শুনছি,
কি ভাবার কথা কি ভাবছি
কি বলার কথা কি বলছি,
৩০ বছর পরেও আমি স্বাধীনতাটাকে খুজছি।
স্বাধীনতা কি বৈশাখী মেলা পান্তা ইলিশ খাওয়া
স্বাধীনতা কি বটমূলে বসে বৈশাখী গান গাওয়া,
স্বাধীনতা কি বুদ্ধিজীবির বক্তৃতা সেমিনার
স্বাধীনতা কি শহীদ বেদীতে পুষ্পের সমাহার।
স্বাধীনতা কি ঢাকা শহরের আকাশচুম্বি বাড়ী
স্বাধীনতা কি ফুটপাথে শোওয়া গৃহহীন নরনারী,
স্বাধীনতা কি হোটেলে হোটেলে গ্রান্ড ফ্যাশান শো
স্বাধীনতা কি দুঃখীনি নারীর জরাজীর্ণ বস্ত্র।
স্বাধীনতা কি গজিয়ে ওঠা অভিজাত পান্থশালা
স্বাধীনতা কি অন্নের খোঁজে কিশোরী প্রমোদবালা,
স্বাধীনতা কি নিরীহ লোকের অকারণে প্রাণদন্ড
স্বাধীনতা কি পানির ট্যাংক গলিত লাশের গন্ধ।
স্বাধীনতা কি হরতাল ডেকে জীবন করা স্তব্ধ
স্বাধীনতা কি ক্ষমতা হরণে চলে বন্দুক যুদ্ধ,
স্বাধীনতা কি সন্ত্রাসীর হাতে মারণাস্ত্রের গর্জন
স্বাধীনতা কি অর্থের লোভে বিবেক বিসর্জন।
আজ নেই বগী, নেই ইংরেজ, নেই পাকিস্তানী হানাদার
আজ তবু কেন আমার মনে শূন্যতা আর হাহাকার,
আজ তবু কি লাখো শহীদেও রক্ত যাবে বৃথা
আজ তবু কি ভুলতে বসেছি স্বাধীনতার ইতিকথা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।