সম্পাদনা করি আমিরাত-বাংলা মাসিক মুকুল। ভালবাসি মা, মাটি ও মানুষকে.. ২০০৯ সালে এখনকার মতো ফেসবুকে এতো বন্ধু মিলতো না। তাই দুবাই এসে পত্রিকা পড়তে পড়তে হঠাৎ একদিন চ্যাটরুম আড্ডাঘরের খোঁজ পাই। ওখানে লগইন করেই মজা পেলাম আর তখন ২০০৯ থেকে ২০১০ এর শেষ পর্যন্ত দিন-রাত্রি অনেকটা পার করছি ওখানে। দেশ ও বিদেশ থেকে ডারা লগইন করতাম আমাদের মাঝে একটা বন্ধন গড়ে ওঠতে থাকে।
এরই প্রেক্তিতে ঢাকায় গেটটুগেদার, দেশের নানা জায়গায় শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এখন আড্ডাঘর থাকেলেও আজ আর সেই আড্ডা নেই। তবু আমরা যাঁরা আন্তরিক ছিলাম আজো পাশে আছি। এখনো শীতবস্ত্র বিতরণ হয় তবে আড্ডাঘর থেকে নয় আমার সম্পাদিত কাগজ মাসিক মুকুল, অথেন্টিক ফাউন্ডেশন ও আমার ব্লগের যৌথ আয়োজনে চলে। আমরা যে পাশে আছি সেই পাশে থাকার কারণেই ফেসবুকে আমাকে .....................................ভাই জানালেন আমেরিকা থেকে দুবাই হয়ে দেশে যাবেন।
আসলেন দুবাই। আমরাও অনেক ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে আড্ডায় মেতে ওঠলাম......
** ছবিতে বামহতে আমি, হতভাগা ভাই, মশকুর ও আব্বাছ। ছবি: জাবেদ আহমদ। দুবাই। ২৯ অক্টোবর ২০১২, রাত ১১।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।