চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা নাওয়ার খান (রুশান) বয়স (তিন বছর)। এই ছোট্ট ছেলেটির এখন হেসে খেলে বেড়ানোর সময়। কিন্ত ভাগ্যর র্নিমম পরিহাস,আজ সে হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে। কারন রুশানের জম্নগতভাবে হার্টের একটি ভাল্ব নেই,তিন বছর সে ঔষধের সাহায্যে বেঁচে আছে। কিছুদিন পূর্বে হঠ্যাৎ অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় তাকে জরুরী ভিত্তিতে ঢাকার ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে বাইপাস সার্জারী করার জন্য ভর্তি করা হয়েছিল।
রুশানের বয়স অনেক কম হওয়াতে তখন ডাক্তাররা সেই অপারেশন করতে ব্যার্থ হয়।
রুশান এই মুহূর্তে বরিশালের আম্বিয়া মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি আছে। কারন তার বয়স যত বাড়ছে তার অসুস্থতা তত বাড়ছে। যার কারনে তাকে যে কোন সময় হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়।
বর্তমানে জরুরী ভিত্তিতে তার হার্টে নতুন ভাল্ব বসাতে হবে।
ঢাকার ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালের ডাক্তাররা এই জন্য থাকে ইন্ডিয়া নিয়ে চিকিৎসা করার পরামর্শ দেন।
এর জন্য প্রয়োজন প্রায় আট থেকে দশ লক্ষ টাকার যা তার পিতা-মাতার পক্ষে কোনভাবেই সংগ্রহ করা সম্ভব নয়।
আমরা যে যার অবস্থান থেকে যদি রুশানের দিকে আমাদের হাতটা একটু বাড়িয়ে দেই,তবে হয়তো সে আমাদের হাত ধরে আবার উঠে দাড়াতে পারবে। সুন্ধর এই পৃথিবীর আলো বাতাসে হেসে খেলে বড় হয়ে উঠবে।
“মানূষ মানূষের জন্য” এর প্রমান আমরা এর আগেও অনেকবার দিয়েছি,আবার আর একবার দেই।
এই বগ্লের যারা বগ্লার এবং পাঠক তাদের মধ্যে কেউ যদি জাতীয় পত্রিকায় কর্মরত থাকেন তবে রুশানের উপরে একটা খবর প্রকাশ করুন। কেউ যদি কোন স্যাটেলাইট চ্যানেলে কর্মরত থাকেন তবে রুশানকে নিয়ে একটি প্রতিবেদেন প্রচার করুন (অনুসন্ধান পূর্বক)।
এই ভাবে যার যার অবস্থান থেকে আমরা একটু এগিয়ে আসি।
বিঃদ্রঃ- বরিশালের স্থানীয় পত্রিকা “দৈনিক মতবাদ” ২০.১০.১২ তারিখের পত্রিকার শেষ পৃস্টায় এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যারা সাহায্যের হাত বাড়াতে চান-
ইসমত রায়হানা।
তারা এই সঞ্চয়ী হিসাব নং : ৩৮৩২
সোনালী ব্যাংক আব্দুর রব সেরিনিয়াবাত সড়ক (বি এম কলেজ রোড) শাখা,
বরিশাল।
মোবাইল : ০১৭২৮-১৫১৮০৫
ইসমত রায়হানা।
সঞ্চয়ী হিসাব নং : ৩৪০৮৬০৮৪
ন্যাশনাল ব্যাংক বরিশাল শাখা।
জিন্নাত রায়হানা।
সঞ্চয়ী হিসাব নং :২০৫০২২৬০২০০২৩৩৮১৪
ইসলামি ব্যাংক রামপুরা শাখা
ঢাকা।
লেখাটি আমার ব্লগ থেকে শেয়ার করা ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।