মেহরাব হাসান গতবেশ কিছুদিন ধরে কিছু নামধারী প্রগতিশীলদের সাথে মেলামেশার সুযোগ হইছে। তাদের সামাজ সচেনতা মনমুগ্ধকর। এই লোকগুলো না ভোটে বিশ্বাসী,সংখ্যাগরিষ্ঠ দুই দলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে সমাজ সচেনতামূলক নানা রকম বাণী দেয়। এইটা করলে ভালো হবে,ঐটা ঠিক হয়নি লাভ,লাভ,লাভ। বস আপনারা তো খালি সমালোচনায় করতেছেন, উদ্ধার উপায় তো কিছু বলতেছেন না।
গণতন্ত্র সংশোধন করবেন ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কথা হলো গণতন্ত্রর কালচারই হলো পুজিঁবাদিদরা শ্রমজিবীদের উপর নির্যাতন করবে।
প্রধান মন্ত্রী আজ গণ ভবনে হেফাজতের ১৩ দফা দাবীর ব্যাখ্যা দিলেন। ১৩ দফা দাবরী বক্তব্য নাকি আগে থেকেই পালন সরকার করে আসতেছে। তাহলে মাননীয় আপনার হেফাজতকে প্রশ্রয় দেবার হেতু কি? নাকি রাজনৈতিক দূরদর্শিতা থেকে ভোট বাণিজ্য করছেন?
এই কথা গুলো প্রগতিশীলরা উঠাতেই পারেন।
সময় হলে মাননীয় বিচলিত হবেন, নয়তোবা মাননীয়র কান পর্যন্ত পৌছাবেই না।
যাহোক,প্রিয় প্রগতিশীল বস আপনি সমাজ দেশ নিয়ে অনেক সচেতন সন্দেহ। আপনি না ভোট দেন কিংবা ভোট নাই দেন তাতে কোন সমস্যা নাই। আপনি কিন্তু তাতেও কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ দুই দলের বাহিরে থাকতে পারবেন না। হরতালের প্রভাব আপনার উপর পরবেই,বাজেটের প্রভাব আপনার উপর পরবেই,পণ্যর দাম বাড়লে প্রভাব তো পরবেই।
তাহলে আপনি কিভাবে এই দুই দলের রাজনীতির বাহিরে?
ধরলাম বস আপনি নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে রাজনৈতিক আলোচন করেন। কিন্তু আপনার একার পক্ষে তা সমাধান করা তা কতোটুকু সম্ভবপর?আপনি এখন বলবেন সমাধান একদিন এমনিতেই এমনিতেই হবে।
তাইলে আর কি করা,অপেক্ষা করেন। কোন একদিন হবে,আপনি সুবিধা নিয়েন। মধ্যবিত্ত সুবিধাভোগীরা তো সুবিধাই খোঁজে।
আপনি যে মধ্যবিত্ত প্রগতিশীল এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।