তিনি সাংবাদিক আতাউস সামাদ। আমাদের স্যার। আমরা নবীন বা প্রবীণ সব সাংবাদিকই তাকে স্যার বলে ডাকি। এক বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী এ মানুষটি। কত অজস্র স্মৃতি আর অর্জণ তার।
মিডিয়ায় প্রকাশ-তিনি ইন্তেকাল করেছেন। আসলে এখনো ঠিক মারা যাননি তিনি। তবে মারা যাওয়ার পথে।
লাইফ সাপোর্ট দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। মনে হয় বাঁচবেন না ।
আমরা তার সহকর্মীরা তাকে জীবিত দেখার জন্যই অপেক্ষা করছি। আমাদের বার্তা সম্পাদক একটু আগে কাঁদলেন। আমি কেমন যেন কাটখোট্টা। আমার চোখে সাধারণত পানি আসে না। আমার চীফ কারা নির্যাতিত সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান ভাই এদিক সেদিক দৌড়া দৌড়ি করছেন ।
আমরা অপেক্ষা করছি তিনি আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন । ডাক্তাররা বলছে, তিনি আর আসবেন না। কিন্তু তার ভক্তরা মানতে চান না । আমরা তার জন্য দোয়া করি। মনে হয় একটু পর হাসপাতালে যাব তার মরা লাশটা দেখতে।
ইস যদি গিয়ে দেখতাম জীবিত তিনি। আহা যদি দেখতাম।
স্যারকে সামান্য কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার। তবে খুব বেশি সংস্পর্শ পাইনি। আজ কেমন যেন আপসোস হচ্ছে।
সংস্পর্শ আসলে নেইনি।
তাকে অনন্ত শ্রদ্ধা---ওপারের জীবনে শুভকামনা । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।