বন্ধুরা আগামীকাল ২৪শে সেপ্টেম্বর সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দুপুর ১২টায় রাজাকার ত্রিদিব রায়ের লাশ বাংলাদেশে আনার বিরুদ্ধে একটি পাদুকা প্রতিবাদ করা হবে। বাংলার মানুষ যারা রাজাকার ঘৃণা করেন তাদের পড়ার অযোগ্য কোনো স্যান্ডেল, জুতা বা চপ্পল আছে সেটাতে "রাজাকারের ঠাই নাই" লিখে প্রতিবাদ জানাবো। প্রতিবাদ চলবে দুপুর দুইটা পর্যন্ত। আপনারা এক বা একাধিক জুতা রাজাকার ত্রিদিব রায়রে উপহার দিয়া আসবেন প্লিজ। একটা লোক সারাজীবন পাকিস্তানের পারপাজ সার্ভ করে গেলো, এই দেশের স্বাধীনতা মেনে নিলো না, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর পক্ষে এবং ইয়াহিয়া সরকারের কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করলো। ভুট্টো তাকে মন্ত্রীত্ব দিলো পুরস্কার হিসেবে, তারপরও তাকে যদি এই দেশে সমাহিত করতে দেওয়া হয় সেটা হবে ত্রিশ লাখ শহীদ এবং লাখো বীরাঙ্গনার সঙ্গে নির্দয় এক মশকরা। প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের নাগরিক হিসেবে সে দেশে থেকে যাওয়া চাকমা সম্প্রদায়ের সাবেক রাজা ত্রিদিব রায়ের লাশ দেশে সমাহিত করার আবেদন করেছে বর্তমান চাকমা রাজা ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়। সরকারি সূত্র মতে, ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায় বাবার মৃত্যুর পর তার লাশ বাংলাদেশে সমাহিত করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছিল। এবং দেবাশীষের ভাষ্যমতে সরকার সেই অনুমতি দিয়েছে। যোগাযোগ ০১৭২০৫৮৭৯৬৮ Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।