ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না আমার এত সাধের কান্নার দাগ ধুয়ো না সে যেন এসে দেখে পথ চেয়ে তার কেমন করে কেঁদেছি ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না দোহাই গানের বিনা মন কে ভরে তুলো না দেখেই তাকে ব্যাথার এ গান ভুলো না সে যেন এসে শোনে তার বিরহে কি সুর আমি...
Its... my faith, my voic.........। আজ বাইরে আকাশ কাঁপিয়ে বৃষ্টি নেমেছে। আকাশ থেকে বড় বড় বৃষ্টির ফোঁটাগুলো টপটপ শব্দে পড়ছে, যেন এক কোমল মাধূর্যে ভরা অভূতপূর্ব কোন গানের সুর। চারদিক বারিধারার কোমল পরশে যেন জেগে উঠছে ধ্বংসস্তুপ থেকে। বরষার প্রথম ছোঁয়ার যেন প্রকৃতি বিচলিত। বৃষ্টির ভেজা স্বাদ আর...
গানটা কি আপনারা কেউ শুনেছেন? গানটা কিন্তু খুব-ই সুন্দর...লিখতে ইচছা করছে গানটা এখানে... ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুইয়োনা... আমার এতো সাধের কান্নার দাগ ধুইয়োনা... সে যেন এসে দেখে পথ চেয়ে তার কেমন...
বৃস্টি আমার চোখের পাতা ছুইওনা.... রোজার শুরু থেকেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। প্রথম কয়েকদিন ভালোই লেগেছিল। শ্রাবণের ধারায় মনটা উদাস হয়েছিল। কিন্তু এখন মুশকিলে পড়তে হচ্ছে। এমনিতেই রোজা তার উপর এরকম ভোগান্তি। ঘরের বাইরে বের হওয়াই মুশকিল। প্রতিটি এলাকায় পানি জমে গেছে। কবে শেষ হবে শ্রাবণের...
আমি দুরন্ত দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি অনন্ত উর্বর, আমি কালের হস্তে করি উষরকে সবুজ প্রান্তর। আমি মুক্ত, আমি উচ্ছ্বল, আমি তারুণ্য, কারণ- আমি যে দুরন্ত। আমি রাত জাগি, কেবল আকাশের তারা গুনি। সাদা-কাল রাতের গভীরতা আমাকে ঘুম পাড়াতে পারেনা। আমার অভাগা চোখের যে কোন পাতা নেই! ...
আমার হিসাব আমি দেব, তুমি তোমার। ডাক্তারী ব্যাখাটা কি জানবার চাইছিলাম কেউ যদি একটু হেল্পায়তেন।
সমস্ত প্রাগ কথন,,অনির্ধারিত কিছু শব্দ.. কৃষ্ণাকাশে অন্ধকারে চুপসে পরে চোখের জলে মন খারাপের এই অবেলায় হঠা্ৎ করে মুচকি হাসায় মেঘের কোনে মেঘ হাসে চুপটি করে ফুলের ধারে বৃক্ষের পাতায় জলের তোরে কৃষ্ন কালো মেঘের পারে এই খানে দুর প্রবাসে চমক দিয়ে...
আমার কবিতাকে কেউ যদি টুইটারে ফলো করান তাতে কোন আপত্তি নেই, তবে নিজের বলে চালিয়ে দেবার অপচেষ্টা ভুলেও করতে যাবেন না যেন!..shahed_ar7@yahoo.com বৃষ্টি সন্ধ্যাবেলায়, কত কথা মনে পড়ে যায়, ভাললাগা ভালবাসার তোমাকে নিয়ে।। স্বপ্নময় ছিল সে দিন, আবেশে যা হত রঙিন, চেনা পথ...
বললাম তো পরে হাত,মাথা,উরু,গালের টুকরো মাছি হয়ে গেল,কিছু মাটি। মাটিতে বোতাম। চোয়াল গলে গলে...কান্না গলে গলে...পঁচন। এতো... চোখের পাতা কেটে ফেললি !
তোকে দেখিনা, কতো হাজার বছর হয়ে গেলো... একটি ভেজা পাখি বৃষ্টি হয়ে এসে পড়েছিলো আকাশে। সে বৃষ্টির জলে আকাশও হারিয়ে ফেলেছিলো আপন অস্তিত্ব। বৃষ্টির জলে মিশে মিশে আকাশও বৃষ্টি হয়ে গিয়েছিলো... বৃষ্টি হয়ে যাওয়া আকাশ ভেঙে পড়েছিলো কারো মাথায়। মাথায় পড়া বৃষ্টি-আকাশ-জল ভিজিয়ে দিয়ে...
সমস্ত আকাশ থেকে রাত্রি আর বৃষ্টি ঝরে পড়ে যাযাবরও শিখে গেছে স্থির দৃষ্টিপাত রাত এসেছে শিকারী রাত দিনের কিস্তিমাত সুবর্ণ একতারায় বাজে অলৌকিকের সুর ময়ূরপঙ্খী রাতের নীলে সূর্যদীঘলপুর সোনারচুমু জোনাক-পাখি প্রগাঢ় বন্ধন শাপভ্রষ্ট শস্যখামার বেণুবনে মন সন্ধ্যারেখা...
চোখের জলে ঘর ডোবাবে? ঘর ভাসাবে? হায়রে তোমার চোখের পানি! দেয়নি যে ঘর জলের তৃপ্তি সাধের মুক্তি নিশ্চয়তা-‘কোকিল তোমার ঘুম ভাঙ্গাবে’ দুই নয়নের জলের স্রোতে আজকে তুমি তায় হারাবে? ভাবনাগুলো নাও গুছিয়ে জলধারাটা প্রবলবেগে সাপের মত ভয়াল ফণায় আঘাত করার অনেক আগে একটু ভেবো কী...
শূন্য হৃদয়ে ডঙ্কা বাজে এ কিসের, জানো কি হে! সব কিছু গেঞ্জাম লাইগ্যা গেছে। সব কাজেই ঝামেলা। কোনডা রাইখ্যা কোনডা করুম. ফালায়া রাখতে রাখতে এহন দেহি সব ওলট পালট হই গ্যাছে। করতে পারছি না বলে টেনশনে ঘুম আসে না চোখের পাতা দুই পাড়ে, আর চোখের মণি...
পুরনো আমিটাই ভাল ছিলাম... প্রতিদিন সকালে কোন না কোন শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায়। ঢাকা শহরের ঘুপচি মেসে যারা থেকেছেন তারা ভাল করেই জানেন কেমন সমস্যা হতে পারে। হয় বাড়িওয়ালার চিল্লাচিল্লি, না হয় কাজের মহিলার উচ্চবাচ্য, না হয় রুমমেটের কচকচানি যেকোন একটা অনুসংগ থাকেই। নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে...