আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খালেদার বাড়ীর ইজারা বাতিলের প্রতিবাদ জানাই,সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে তার নামে আরও একটি বাড়ী বরাদ্দের জোর দাবী জানাই ।

সামনে আছে অনেক কি ছু, দেখতে চাই আর ও কিছু

খালেদা জিয়ার নামে ক্যান্টরমেন্টের বাড়ীর লীজ বাতিল করার পর পায়জামার রশি ঠিক রাখতে পারেনা যে খন্দকার দেলোয়ার তার আন্দোলনের হুমকি দেখে আমি ভয় পাইছি । তাই খালেদার বাড়ীর ইজারা বাতিলের প্রতিবাদ জানাই,সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে তার নামে আরও একটি বাড়ী বরাদ্দের জোর দাবী জানাই( পারলে দেলোয়ারের জন্য ও একটা ) । যিনি নিজের পায়জামা ঠিক রাখতে পারেন না তিনি আন্দোলনের নামে যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। ( তাই ভয়ে আমার হাত পা.........) জিয়ার নামে জোয়ার সাহারায় কিনে রাখা জমির তথ্য গোপন রেখে ঐ সময় রাষ্ট্রের কাছ থেকে এতিম অসহায় বলে যে বাড়ী ২ টা দান হিসেবে খালেদা জিয়া গ্রহন করেছেন তার বর্তমান মুল্য কতো ? সরকারি সুত্র মতে , মইনুল রোডের বাড়ীটির আয়োতন ২ দশমিক ৭২ একর!! ( আমি অবাক হইনি, কারন একজন খালেদার জন্য আরও বড় বাড়ী হলে সুবিধা হতো ) ঐ এলাকায় বর্তমানে এক কাঠা জমির মূল্য কমপক্ষে ১ কোটি টাকা । তা হলে ২ দশমিক ৭২ একরের দাম পড়ে প্রায় ১৮০ কোটি টাকা !! এই খানকার বাড়ীটির আনুমানিক মূল্য ২ কোটি টাকা ( সবাই বলেন আলহামদুলিল্লাহ !!) অভিজাত গুলশনের বাড়ীটির আয়তন দেড় বিঘার কিছু বেশী ।

এই এলাকায় সাম্পতিক সময়ে জমির গড় মূল্য প্রতি কাঠা ২ কোটি টাকা !! তাহলে দেখা যাচ্ছে এখান কার পুরো জমিটির মূল্য ৬০ কোটি টাকা । এবং এখান কার বাড়ীটির মূল্য অন্তত ৫ কোটি টাকা !!!। এর সবটুকুই খালেদা জিয়া গরীব দেশের জনগনের কাছ থেকে মাত্র ১০০ ও ৫ টাকার বিনিময়ে দান গ্রহন করেছেন । বিনিময়ে আমরা জনগন তাঁর কাছ থেকে কি পেয়েছি ? দুর্নীতি , সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ,চোর দুইডা পোলা, পিন্টু - মিন্টু, আলু - পটল , ফালু -লালুদের , হাওয়া ভবনের কির্তীমান ইতিহাস, ২১ শে আগষ্ট । আরও পেয়েছি কালোটাকা সাদা করা একজন প্রধানমন্ত্রী ।

যিনি জরিমানা দিয়ে কালোটাকা সাদা করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে । এর বাইরে ম্যাডামের যে সম্পত্তির হিসাব নির্বাচন কমিশনে দাখিল করেছেন তার দিকে যদি নজর দেই তা হলে দেখা যায় তাঁর সম্পত্তির পরিমান ৬ কোটি টাকা। উনার বার্ষিক আয় ২৬ লাখ টাকা । (পোলাগো চুরির টাকার হিসাব এই খানে নাই)(এই খানে কেউই প্রকৃত হিসাব দেয়না)। এর পরেও আমার মনে হয় খালেদা জিয়ার সংসারে অনেক টানাটানি চলে মাসের শেষে ।

কারন ভোগবিলাসী কারো জন্য এই সম্পদ কিছুই নয় । আমরা একজন ভোগবিলাসী বিধবা নারীর প্রতি সরকারের এহেন আচরনের প্রতিবাদ জানাই । তাই খালেদার বাড়ীর ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে তার নামে আরও একটি বাড়ী বরাদ্দের জোর দাবী জানাই । দেশের সর্বোচ্চ মুল্যে বিক্রিত স্হানে ওনাকে আরও কয়েক বিঘা জনি দান করা হোক । সবাই বলেন আমিন !!


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।