স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার। [... ...]
যে তৎপরতায় অপরাধ সংঘটিত হয় (যথা যুদ্ধাপরাধের পক্ষের তৎপরতা) সেই তৎপরতা অনলাইনে নিষিদ্ধ করতে চাওয়ার মধ্যে অফলাইনে নিষিদ্ধ না করতে পারা বা না চাওয়ার ছোঁয়া আছে।
কথা হইতেছে কেন অনলাইনে সক্রিয় একটি গোষ্ঠি কেবলই অনলাইনে বাকস্বাধীনতার নিয়ন্ত্রণ চায়। তারা কি মনে করে যুদ্ধাপরাধের পক্ষের সকল তৎপরতা (কেবল অনলাইন তৎপরতা নয়) নিষিদ্ধ করার ক্ষেত্রে আইন বা রাষ্ট্রের বা “নীতি নির্ধারক পর্যায়ের ব্যক্তিদের” [...] কোনো প্রবলেম আছে? হোয়াই নট যুদ্ধাপরাধের পক্ষের সকল তৎপরতা নিষিদ্ধ করতে চাওয়া?
রাষ্ট্রে বিদ্যমান আইনের বাইরে একটি আপাত ওপেন প্লাটফর্মরে নিয়ন্ত্রণযুক্ত করতে কাছা খুইলা দেওয়া এই চিন্তা বিপজ্জনক।
এদের মাধ্যমে ব্লগের ছদ্মবেশে সরকারের রাশ সক্রিয় হইতেছে। এই নিয়ন্ত্রণ অনলাইনে যুদ্ধাপরাধের পক্ষের তৎপরতা বন্ধ করার মাধ্যমেই থাইমা যাবে ভাবার কারণ নাই। অধিকন্তু, যা কিছু রাষ্ট্রে নিষিদ্ধ নয় তা কেন অনলাইনে নিষিদ্ধ হবে?
মিলনমেলার মাধ্যমে ‘নীতি নির্ধারক পর্যায়ের ব্যক্তিদের’ [ও তাদের উপদেষ্টাদের?] ফুসলানি দেওয়ার ধান্দার নিন্দা জানাই। অনলাইনে বা অফলাইনে যা কিছু অপরাধ গণ্য তার শাস্তি যা হবার তা হবে। তা বিষয়ে নিষেধাজ্ঞার আবেদন অনলাইনরে পবিত্র গণনার ইঙ্গিত।
এই ধরনের ধর্মীয় সঙ্গীত শুইনা বাকশালে যোগ দেওয়া সেই আমলের লেখক নামধেয় কলঙ্কগুলার কথা মনে পইড়া গেল!
সম্পূর্ণ লেখা কুতর্কের দোকানে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।