স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার। [...] বাকস্বাধীনতার ধ্বজার একটি অংশে দেখা যাইতেছে অনলাইনে যুদ্ধাপরাধের পক্ষের তৎপরতা নিষিদ্ধ করতে চান এই আমন্ত্রণদাতারা! যে তৎপরতায় অপরাধ সংঘটিত হয় (যথা যুদ্ধাপরাধের পক্ষের তৎপরতা) সেই তৎপরতা অনলাইনে নিষিদ্ধ করতে চাওয়ার মধ্যে অফলাইনে নিষিদ্ধ না করতে পারা বা না চাওয়ার ছোঁয়া আছে। কথা হইতেছে কেন অনলাইনে সক্রিয় একটি গোষ্ঠি কেবলই অনলাইনে বাকস্বাধীনতার নিয়ন্ত্রণ চায়। তারা কি মনে করে যুদ্ধাপরাধের পক্ষের সকল তৎপরতা (কেবল অনলাইন তৎপরতা নয়) নিষিদ্ধ করার ক্ষেত্রে আইন বা রাষ্ট্রের বা “নীতি নির্ধারক পর্যায়ের ব্যক্তিদের” [এবারের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ১. অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ২. ডঃ আনিসুজ্জামান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ৩. জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম খান, প্রধান মন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ এবং জাতীয় প্রকল্প পরিচালক, এটুআই প্রোগ্রাম ৪. অধ্যাপক গোলাম রহমান, সামাজিক গণযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ৫. জনাব আনীর চৌধুরী, পলিসি উপদেষ্টা, এক্সেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ৬. জনাব আসিফ সালেহ, পরিচালক কমিউনিকেশন এবং প্রধান, সামাজিক উদ্ভাবন কেন্দ্র ৭. জনাব জাকারিয়া স্বপন, প্রতিষ্ঠাতা ও সি.ই.ও., প্রিয়.কম] কোনো প্রবলেম আছে? হোয়াই নট যুদ্ধাপরাধের পক্ষের সকল তৎপরতা নিষিদ্ধ করতে চাওয়া? [...] মিলনমেলার মাধ্যমে ‘নীতি নির্ধারক পর্যায়ের ব্যক্তিদের’ [ও তাদের উপদেষ্টাদের?] ফুসলানি দেওয়ার ধান্দার নিন্দা জানাই। অনলাইনে বা অফলাইনে যা কিছু অপরাধ গণ্য তার শাস্তি যা হবার তা হবে। তা বিষয়ে নিষেধাজ্ঞার আবেদন অনলাইনরে পবিত্র গণনার ইঙ্গিত। এই ধরনের ধর্মীয় সঙ্গীত শুইনা বাকশালে যোগ দেওয়া সেই আমলের লেখক নামধেয় কলঙ্কগুলার কথা মনে পইড়া গেল![...] লিংক >> kutarkerdokan.com
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।