লেম্পপোষ্ট এর বাতি নিভে দিয়ে, জ্বালাতে পারি কৃষ্ণচূড়ায় আগুন অতঃপর ঈদ শেষ করিলাম । ।
সকাল সকাল চিক্কুর মেরে উঠিয়া ভোঁ দৌড় মাসজিদের দিকে। ১২ মিনিটের রাস্তা এস্পু শহর থেকে রাজধানী হেলসিঙ্কি। সবাইকে ডাকিয়া আনিতে আনিতে টাইম শেষ প্রায়।
। ইতি মধ্যে ২ জমজ ভাই একই রকম জামা কাপড় পরিয়া হাজির। ছবি নিচে দেখিয়া লইবেন। ।
১৫ জনের এক প্লাটুন পোলাপান রমজানের ওই রোজার শেষে রক ভার্শন গাইতে গাইতে ছোট খাটো ইনডোর প্লে গ্রাউণ্ড এ হাজির হইলাম।
। দেশী বিদেশী মিলিয়া ২০০/২৫০ জনের মত। । আফ্রিকার কিছু মুসলিম ভাই বিচিত্র জামা পরিয়া আসিয়াছে। ।
অনেকেই তাদের পরিবার নিয়ে হাজির। । বাচ্চা দের কল কাকলি তে মুখর ইদের জামাত। । অনেক এর সাথে অনেক দিন পর দেখা।
। তাই কথার ফুলঝুরি। আর হুজুরের আর্তনাদ আপানারা একটু চুপ করেন, একটু চুপ করেন। কোন রকম ইন্সট্রাকশন ছাড়া দারাইয়া পরিলাম। বোধ করি আপনারা অবগত কয় তাকবির, কখন হাত উতবে নামবে তাহা আমাদের বাংলাদেশের হুজুরেরা আগেই এখু বইলিয়া দেন।
আবার এও স্মরণ করাইয়া দেন যে অনেক দিন পর পর পরা হয় বলিয়া জনগন ইদের নামাজ আর জানাজা মিলিয়া মিশিয়া ফেলে। আবার কত তাকবিরের শহিত নামাজ তাহা নিয়াও কানা ঘুষা। । অতঃপর হুজুরের তাকবিরের সাথে সাথে আশ পাশে তাকাইয়া আমিও পরিয়া ফেইলাম নামাজ। ।
জাইনামায নিয়া তারপর পাব্লিকের হাটা হাটি, হুজুরের নামে, মসজিদের নামে আর গরিবের ফাণ্ডে নতুন পুরাতুন ইউরো নোট পরিতে লাগিল। ।
তারপর তো কোলা আর কুলি। । পুরা ইদের আমেজ।
বাহির হওয়ার টাইম এ শেমাই দিল। তাহা খাইতে খাইতে বাড়ির পথে হাঁটা। ।
ইহাই আমাদের ঈদ এই প্রবাসে। ।
এইবার কিছু প্রমান দেখিয়া লন। । কোন একটার মধ্যে আমি আছি। ।
ঈদ মুবারাক।
।
পাব্লিক আসিতেসে।
হুজুরের খুতবা
ভাবুক বান্দা
কুলাকুলি
আমরা কজন। । টুইন রা ও আছে
আমার রান্না করা মাটন বিরিয়ানি দেশীও স্টাইল
খান একটু, লবন কম হইসে মনে লয়
ভাল থাকবেন সবাই।
। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।