সুখ সেতো অধরা; ভালো করেই জানি, মর্ত্যলোকে ঘুড়ে বেড়াই আমি অভিমানী।
বিজ্ঞাপনের বক্তব্যঃ
জহির আংকেলের ছেলে আসিফের সাথে আমার যখন বিয়ে ঠিক হলো আমি তখন খুব একটা এক্সাইটেড হতে পারিনি। ওকে আমি চিনি সেই স্কুল লাইফ থেকে। আমি যখন ফোরে পড়ি ও তখন নাইনে। তখন ও খুব লাজুক টাইপের ছিল।
সিরিয়াস লুকিং, বিগ ব্যাং থিওরীর শেলডন মার্কা চেহারা। ও যখন ইন্টারমিডিয়েট পড়ে, বাবা রাজশাহী বদলী হয়ে গেলেন। এরপর অনেক বছর আসিফকে দেখিনি। ও ''ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ এশিয়ায়'' ইংলিশে ভর্তি হয়েছে শুনেছিলাম। পাশ করে দেশের এক নামকরা এড ফার্মে জয়েন করেছিল ৪ বছর আগে।
গ্রাডুয়েশন শেষ করার আগেই আমার বিয়ে হয়ে গেল। বিয়ের পর আমি আসিফকে দেখে তো অবাক! কোথায় গেলো সেই লাজুক নার্ড ছেলেটি? ওর মত কনফিডেন্ট, ম্যানলি, রোমান্টিক হাজব্যান্ড পাওয়া যে কোন মেয়ের সাত জনমের ভাগ্য। এইতো গত শুক্রবার সামডাডো থেকে ডিনার করে ফেরার পর...
সারপ্রাইজ...সারপ্রাইজ...সারপ্রাইজ...এক জোড়া অসম্ভব সুন্দর ডায়মন্ড ইয়ার রিং বের করে চমকে দিল আমাকে। ভীষন মমতায়, দু'চোখ ভরা মুগদ্ধতা নিয়ে পরিয়ে দিল ইয়ার রিং গুলো। আনন্দে তখন আমার দু'চোখ উপচে জল।
ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ এশিয়ার এডুকেশন আসিফকে করেছে এক পূর্নাঙ্গ মানুষ, আর পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী ওয়াইফ হিসেবে, 'ফ্রম দ্যা বটম অফ মাই হার্ট, আই জাস্ট ওয়ানা সে। '
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।