এমন একটা মানুষ দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনলো। কিন্তু একমাএ বিরোধীদলীয় নেএী ছাড়া কারো অভিনন্দন পেলে না। ড. ইউনূস আমার দেশের গর্ব। যদি আমাদের দেশের সরকার প্রধান যদি কোনো ডিগ্রী পেতো তাহলে কত হৈ চৈ পড়ে যেতো।
প্রথম আলো তে দেখলাম সম্পাদিকীয় পেজে খবর টি প্রকাশ করছে।
এই খবর টি প্রথম পেজে আসা উচিৎ ছিল না। এই হলো আমাদের দেশ। তাই আমার পক্ষ থেকে ড. ইউনূসকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
ক্লাসের সমস্ত নীরবতা ভেঙ্গে হঠাৎ করেই আমাদের সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কের ইংরেজি সাহিত্যের শিক্ষক ডেভিড আমার নাম উচ্চারণ করে বললেন, ‘‘আদনান নোবেল পেয়েছে, চলো আমরা সবাই তাকে অভিবাদন জানাই। ” ডেভিডের মুখে এ রকম ইয়ার্কি মার্কা কথা শুনে ক্লাসের সবাই আমার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেটে পড়েন আর কি! আমারও মনে মনে ডেভিডের দিকে খুব রাগ হচ্ছিল- ‘বেটা ইয়ার্কি মারার আর জায়গা পেলি না?’।
কিন্তু ডেভিড নাছোড়বান্দা। তিনি এবার সরাসরি শিক্ষকের মঞ্চে তার পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর জন্য আমাকে অনুরোধ করলেন। সব দেখে-শুনে আমার তো আত্মারাম খাঁচাছাড়া হয়, আর কি! শুধু মনে মনে ভাবছিলাম, এই পাগলাটার আজ হল কি? (ইংরেজি শিক্ষক ডেভিড ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে পাগলা এবং ক্ষ্যাপা হিসেবে বেশ নাম কুড়িয়েছিলেন)।
আমি মঞ্চে তার সামনে আসতেই এবার ডেভিড তার আসল কথায় এলেন- ‘‘আদনানের দেশের একজন মানুষ, নাম মুহাম্মদ ইউনূস আর তার গ্রামীণ ব্যাংক শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। এই গর্ব আমাদের সবার।
চলো, এর জন্য আমরা সবাই দাঁড়িয়ে আদনানকে অভিবাদন জানাই। ’’
View this link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।