সুন্দর মনের থেকে সুন্দর শরীর অনেক আকর্ষণীয়। মৃত্যু হচ্ছে একটা শ্বাশত ব্যাপার। একে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। আমরা যে বেচে আছি এটাই একটা মিরাকল। কবি, হুমায়ূন আহমেদ : পৃষ্ঠা ১৯১
সমকালীন বাংলা সাহিত্যের সবচে জনপ্রিয়, রোম্যান্টিক ও স্বেচ্ছাচারী পুরুষ হুমায়ূন আহমেদ আর নেই।
নির্গুনের একটা কবিতার লাইন আছে 'এইখানে এলে মনে হয়, তুমি সবচে বেশি নেই'। বারবার ভেতর থেকে বেজে উঠছে সেই লাইনটি। আর একটি লাইন আছে, সম্ভবত শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের, 'যে যায়, সে দীর্ঘ যায়'।
সংবাদটি শুনতে পাই ১৯ জুলাই, রাত প্রায় ১১টা ৩৭। প্রিয় মানুষদের মৃত্যু এবং মৃত্যুসংবাদ সহ্য করার ক্ষমতা নিয়েই মানুষ পৃথিবীতে এসেছে, জানি।
তবে মনটা এমনিতেই খারাপ ছিলো আমার, আরও খারাপ হয়ে গেলো। তাৎক্ষণিকভাবে ফেসবুকের টাইমলাইনে কভার পরিবর্তন করি (বর্তমানে এটাই আমার প্রথম তৎপরতা, সেটা যে কোনো বিষয়েরই হোক)। তারপর বাকী ছবির খোজ শুরু।
তার সম্পর্কে আমার অনেক কিছুই অজানা, প্রাসঙ্গিক ব্যক্তিরাই ভালো কিছু বলতে পারবেন তার সম্পর্কে। আমি জাস্ট কিছু ছবি আপলোড করলাম।
পরপারে তার জন্য শুভকামনা...।
তবু দু'চারটা লাইন না লিখলেই নয়। খুব অল্পবয়সে, তারুণ্যের সূচনা সময়টাতেই আমি এ দেশের শিল্প ও সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ লোকদের সাথে ওঠাবসা শুরু করি। ব্যাপারটি আরও সহজ হয়ে যায় ইত্তেফাক সাহিত্য পাতায় কাজ করার সুবাদে। পরবর্তীতে একটি দৈনিক পত্রিকায় আর্টিস্ট পদে চাকরী করি।
সবমিলিয়ে, বড়োবৃহৎ লোকজনের আশপাশটা আমার জন্য খুবই সহজ ব্যাপার হয়ে উঠলো।
পড়াশোনার পরিধিটা আমার খুবই কম। অল্পবয়সেই শিল্প ও সাহিত্যের তাত্ত্বিক পাঠে নিমগ্ন হয়ে যাই। মাসুদ রানা অথবা এ ক্যাটাগরির বই জীবনে এক পৃষ্ঠাও পড়িনি। গল্প-উপন্যাসের প্রতিও অনাগ্রহ ছিলো, তবু দু'চারটা পড়েছি- এক কথায় ভাল্লাগে নাই।
আমি যে পত্রিকায় চাকরি করতাম, সে পত্রিকায় বেশ নামকরা কিছু লোক ছিলেন, তাদের একজন ইমদাদুল হক মিলন। তার আশপাশে হেটে চলে বেশ উৎসাহ পেতাম। অন্যদের সাথে তার আচরণ কেমন ছিলো, জানি না। কিন্তু আমি তার স্নেহ পেয়েছি যথেষ্ট। তার একটি ফরমায়েশি পোর্টেট করে দিয়েছিলাম।
ইমদাদুল হক মিলন এবং গায়ক আগুনের সাথে একবার ঢাকার বাইরেও গিয়েছিলাম, দারুণ অভিজ্ঞতা।
মাঝে মিলন ভাই জাপান সফরে গেলেন, এসে সাহিত্যপাতায় ধারাবাহিক লিখলেন 'জাপান দেশের ভাইবন্ধু'। দু'চার কিস্তি পড়েই পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। জানাই ছিলো না, ঔপন্যাসিকরা এত্তো দুর্দান্ত লেখে। এত্তো ভালো লেগেছিলো যে, পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার আগেই বিভাগীয় সম্পাদকের টেবিল থেকে পান্ডুলিপি নিয়ে পড়ে ফেলতাম।
এরপর ঔপন্যাসিকদের প্রতি আমার আগ্রহ বাড়তেই থাকে, কিন্তু তাদের উপন্যাস পড়ার সাহস হয় না, ফুরসতও হয় না। প্রবন্ধ-নিবন্ধ-সাক্ষাৎকার-ভ্রমণ ; এসব পড়া হয়, কিন্তু উপন্যাসের ধৈর্যটা আমার নেই বলে পড়া হয়নি।
আমার পরিচিত এক শিল্পীর অফিসে ড. ইউনূস বিষয়ে একটি স্মারকগ্রন্থ হাতে পাই, চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত। দেশসেরা বড়ো বড়ো লোকজনের লেখা ছিলো, হুমায়ূন আহমেদেরও একটি লেখা ছিলো। দীর্ঘ কলেবরের এই স্মারকে সবচে ছোট লেখাটি লিখেছেন হুমায়ূন আহমেদ, মাত্র আধপৃষ্ঠার লেখা।
বাকীরা যারা লিখেছেন, তারা দু'চার পৃষ্ঠার লম্বা লম্বা লেখা লিখেছেন- ইউনুস আমাদের অ্যান-ত্যান ইত্যাদি। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদ লিখেছেন ছোট লেখা। কিন্তু এই ছোট লেখায় তিনি তুলে ধরেছেন অনেক বড়ো এক ইউনুসকে। এই একটি মাত্র লেখাই আমাকে চিরকালের জন্য হুমায়ূনভক্ত করে ফেলে। বাংলা সাহিত্যে সর্বকালের সেরা দশ জনের নাম উচ্চারণ করলে হুমায়ূনের নাম কেউ রাখুক আর না রাখুক, আমি তাকে সেরাদের একজনই মনে করি।
হুমায়ূন আহমেদের প্রতি আরও একটি সম্বোধন আছে আমার। তিনি এমন একজন লেখক, যিনি লেখক হতে গিয়ে কোনোপ্রকার রাজনীতি (প্রচলিত রাজনীতির কথা বলছি না) কিংবা দলাদলির আশ্রয় গ্রহণ করেননি। তেলবাজি কিংবা গুণকীর্তন করে কোনো কালিমা মাখেননি নিজের গায়ে। শুধুমাত্র লিখেই লেখক হয়েছেন। শুধুমাত্র নিজের পায়ে দাড়ানো এমন লেখক বাংলা সাহিত্যে আর নেই...।
লেখকসমাজের চোখে আঙ্গুল দিয়ে তিনি দেখিয়ে দিলেন, সত্যিকার অর্থে লেখালেখি জানলে এটা-ওটা করে লেখক হতে হয় না।
অনেক বড়ো মানুষ, মানবও বলতে পারি নির্দ্বিধায়। কিন্তু কোনোদিন তাকে স্বচক্ষে দেখার ইচ্ছে জাগেনি। তবু কাকতালীয়ভাবে দেখে ফেলেছি দু'বার। একবার কারওয়ান বাজার মোড়ের একটু আগে আমি রাস্তা পার হচ্ছিলাম, আর তিনি গাড়িতে ড্রাইভারের পাশে বসে ঝিমুচ্ছিলেন।
২য়বার দেখেছি, কোনো এক একুশে বই মেলায়। ছেলে এবং প্রচুর মেয়ে অন্যপ্রকাশ স্টলে অটোগ্রাফের জন্য ভিড় করে আছে। দূর থেকে চোখ দিয়ে অনেকের ভিড় ভেদ করে দেখেছিলাম, তিনি অটোগ্রাফ দিচ্ছেন। ব্যাস, এটুকুই। তবে, আমি দেখতে চেয়েছিলাম, বিশেষ একটি দৃশ্য- প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ অথবা ইমাদাদুল হক মিলন বাংলা একাডেমী আয়োজিত একুশে বইমেলার উদ্বোধন করবেন।
হুমায়ূনের মৃত্যুতে যার অর্ধেকটা শেষ হয়ে গেছে...।
নিউ য়োর্ক-এর বেলভিউ হাসপাতালে গত ২ জুলাই হুমায়ূন আহমেদের এ ছবিটি তোলা হয়। -কানাডা প্রবাসী কবি সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল-এর সৌজন্যে...।
১৯৮৫/৮৬ সালের ছবি। বেইলি রোড অফিসার্স ক্লাবে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে।
ডান দিক থেকে ইমদাদুল হক মিলন, সালেহ চৌধুরী, লিটলম্যাগ অনিন্দ্য সম্পাদক হাবিব ওয়াহিদ, হুমায়ূন আহমেদ, লুৎফর রহমান রিটন এবং হাবিবের একজন বন্ধু। এই ছবির একজন হুমায়ূন আহমেদ চিরদিনের জন্যে ‘ছবির মানুষ’ হয়ে গেলেন।
১৯৮৫ সালে হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন শাকুর মজিদ।
লেখালেখি ছাড়া বেচে থাকাটা আমার জন্য অসম্ভব, বলেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। -ছবি খালেদ সরকার (প্রথম আলো)।
নিউ য়োর্ক-এর আন্তর্জাতিক বাংলা উৎসব বইমেলায় নিজের আকা ছবির সাথে হুমায়ূন আহমেদ। -ছবিটি তুলেছেন নাসির আলী মামুন...।
হুমায়ূন আহমেদের আকা ছবি, ২০১২।
সন্তানের সাথে বিভিন্ন সময়ে...। একটি সাক্ষাৎকারে হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন- 'নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় ফিরছি।
সঙ্গে শাওন ও নিষাদ। সায়েদাবাদে ট্রাফিক জ্যামে আটকা পড়েছে গাড়ি। হঠাত্ই লক্ষ্য করলাম, নিষাদের খাওয়ার দুধ ফুরিয়ে গেছে। বিকট চিত্কার করে উঠল ছেলে। ওর মা মহাচিন্তিত।
সে এক মর্মান্তিক কষ্টের অভিজ্ঞতা। ছেলেকে দুধ খাওয়াতে পারছি না। আমি জানি, একটু পরেই দুধের জোগাড় হয়ে যাবে। ইচ্ছে করলে ঢাকা শহরের সব দুধ আমি কিনে নিতে পারি। সেটা কোনো সমস্যাই না আমার জন্যে।
কিন্তু এই দেশের বহু বাবা-মা আছে, যারা সন্তানকে দুধ খাওয়াতে পারেন না। তারা জানেন, দুধের জোগাড় করতে পারবেন না কিছুতেই। তাদের অবস্থা চিন্তা করলে কোনো কূল-কিনারা পাই না'।
হাসোজ্জ্বল হুমায়ূন আহমেদ এবং নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুস।
গত সেপ্টেম্বরে নিউ য়োর্ক-এ হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
-পিআইডি...।
বাকের ভাই-এর সাথে কোথাও কেউ নেই-এর স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ।
কোথাও কেউ নেই-এর শূটিং চলছে... (১৯৯২)
গত ১১ মে ২০১২, শেষবারের মতো দেশে এসেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ, বিমানবন্দরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি। -প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত।
শাওনের সাথে নৌকায়, কোনো এক বিকেলে...।
অবকাশে, স্ত্রী-সন্তানসহ হাটছেন হুমায়ূন আহমেদ...।
স্ত্রী শাওনকে নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের দ্বিতীয় সংসার, সন্তান নিষাদ ও নিনিত।
প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন, ২০০৩-এ তাদের দাম্পত্যের অবসান ঘটে। এ সংসারে তার চার সন্তান- নোভা, শীলা, বিপাশা ও নুহাশ। মানুষ তার কর্মক্ষেত্রের পদবি হারিয়ে সাবেক হতে পারেন।
ভালোবাসা কি কখনো সাবেক হয়ে যেতে পারে? এক জীবনে কাটানো আনন্দ হাসির মধুর সময় কি পুরোটাই মন থেকে মুছে যেতে পারে! জীবনের টানাপোড়েন মোকাবেলা করতে করতে এই দম্পতি দুজন দুজনের থেকে একসময় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন। হুমায়ুনের জীবনে শাওন এলেও গুলতেকিন এখনো একা। একসময়ের খুব কাছের এই মানুষের মৃত্যুতে কেমন বোধ করছেন গুলতেকিন!
বিপাশা, শীলা ও নুহাশের সাথে, কোনো এক জন্মদিনে...। মেয়েদের উদ্দেশ্যে এডগার এলান পো’র কবিতার কয়েকটি লাইন উৎসর্গ করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ- ‘ফ্রম এভরি ডেপ্থ অব গুড অ্যান্ড ইল / দ্য মিস্ট্রি হুইচ বাইন্ডস্ মি স্টিল / ফ্রম দ্য টরেন্ট অর দ্য ফাউন্টেন / ফ্রম দ্য রেড ক্লিফ অব দ্য মাউন্টেন / মাই হার্ট টু জয় এট দ্য সেইম টোন / অ্যান্ড অল আই লাভড্, আই লাভড্ অ্যালোন। ’
মা আয়েশা খানম, তার বড় সন্তান হুমায়ূন আহমেদ।
বড় সন্তানেরা মায়েদের মনের আলাদা জায়গা দখল করে থাকে। বৃদ্ধা মা আয়েশা খানম মুক্তিযুদ্ধে স্বামী শহীদ হওয়ার পর কতই না যাতনা সহ্য করে সন্তানদের মানুষ করেছেন। অসীম মানসিক শক্তিবলে ছয় সন্তান নিয়ে জীবনযুদ্ধে টিকে থেকেছেন। তার প্রত্যেকটা সন্তান নিজেদের পেশায় সফল একেকজন মানুষ। সন্তান হারিয়ে আয়েশা খানমের এখন যে মনের কঠিন অবস্থা তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
মায়ের আগে সন্তানের মৃত্যুতো কোনো মায়ের কখনোই কাম্য নয়।
হুমায়ূন আহমেদের বাবা শহীদ বুদ্ধিজীবী ফয়জুর রহমান আহমেদ।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বাবার স্মৃতি হৃদয়ে নিয়ে জন্মস্থান নেত্রকোনার কুতুবপুর গ্রামে একটি স্কুল গড়ে তুলেছিলেন লেখক, নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদ। স্বপ্ন ছিল, এই স্কুলই একদিন পরিণত হবে উপমহাদেশের আদর্শ একটি বিদ্যায়তনে।
সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই অন্য ভূবনে চলে গেলেন নন্দিত এই কথাশিল্পী।
তার চিরপ্রস্থানের খবরে কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে ‘শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠে’ নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
শুক্রবার প্রথম প্রহরেই শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ গ্রামের মানুষ জেনে যায়, তাদের প্রিয় হুমায়ূন স্যার আর নেই। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হলেও সকালেই তারা জড়ো হতে শুরু করেন স্কুলে। কেউ কেউ আবেগের প্রকাশ ঘটান কান্নায়। শিক্ষকরা হয়ে পড়েন স্মৃতিকাতর।
তিন একর জমিতে স্থাপিত এই স্কুল শুরুতে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত হলেও ধাপে ধাপে দশম শ্রেণী পর্যন্ত উন্নীত করা হয়। ২৫৭ জন শিক্ষার্থী ও ১৭ জন শিক্ষকের এই বিদ্যাপীঠের খরচ হুমায়ুন নিজেই বহন করতেন।
দেশপ্রেমের স্বীকৃতি হিসাবে ফয়েজুর রহমানকে বাংলাদেশ পুলিশের ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ (মরণোত্তর) দেওয়া ২০১১ সালে। চিকিৎসার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে ২৭ মে সেই পুরস্কার এই স্কুলে রাখতে দিয়ে যান হুমায়ূন।
“তিনি শিক্ষকদের উৎসাহ দিতেন, মডেল হিসাবে একদিন এই বিদ্যাপীঠ নিয়ে সংসদে আলোচনা হবে।
সরকার নিজে থেকেই এই বিদ্যাপীঠের দায়িত্ব নেবে। ”
... এবং ঢাকার গাজীপুরে হুমায়ূন আহমেদের ব্যক্তিগত স্বর্গরাজ্য 'নুহাশ পল্লী'।
হুমায়ূন আহমেদ বলতেন- এই নুহাশ পল্লী আমার অনেক প্রিয় স্থান। এই মাটির প্রতিটি ইঞ্চির সাথে আমার স্বপ্ন জড়িত। এটা যাতে বিক্রি না হয়।
” “এটাকে বিক্রি করা মানে আমার স্বপ্নটাকে বিক্রি করা। নুহাশ পল্লী যাতে আমার ছেলে-মেয়েদের টানা-টানি, ভাগাভাগির শিকার না হয়।
১৯৯৭ সাল থেকে ৪০ বিঘা জমির ওপর গড়ে তোলা এই বাগান বাড়ি তার এতোটাই প্রিয় যে, মৃত্যুর পর তাকে সেখানে সমাহিত করা হলে এর ভবিষ্যৎ কী হবে- তা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
সামগ্রিক কৃতজ্ঞতায় : সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল, লুৎফর রহমান রিটন, নাসির আলী মামুন, মেহের আফরোজ শাওন, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, আমার দেশ, বিডিনিউজ২৪, বার্তা২৪, প্রিয়ডটকম এবং বিভিন্ন জনের ব্যক্তিগত ব্লগ/ওয়েবসাইট...। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।