পাকিস্তানী শকুনদের চোখ গ্রামীণফোনে?
Click This Link
“ব্যয় সংকোচনের জন্য টরে জনসেনের সুখ্যাতি রয়েছে। এর আগে তিনি যখন মালয়েশিয়াতে ছিলেন তখনও এ কাজে সুনাম কুড়িয়ে ছিলেন। জনসেন মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠানের তার ঘনিষ্ট দু’একজনকেও গ্রামীণফোনে নিয়ে আসেন। তার মধ্যে অন্যতম মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান পাকিস্তানী বশোদ্ভূত হারুণ ভাট্টি। আর হারুণ ভাট্টিই কর্মী ছাঁটাই কাজের প্রধান হিসেবে কাজ করছেন।
”
এই দেশের কোন কোম্পানীতে কোন পাকিস্তানীকে এমন পদে আমরা চাই না। এই পাকিস্তানী এই দেশে আসার আগে তো গ্রামীণফোনে এমন ঘটনা ঘটেনি। কখনো শুনিনি যে, গ্রামীণফোন তাদের অফিস বন্ধ করেছে। অথবা অন্য কোন মোবাইল অপারেটর। এখন কেন এমন করতে হচ্ছে? স্বাধীন বাংলাদেশে এক পাকিস্তানী মানবসম্পদ কর্মকর্তার ইশারায় ৪৭ জন বাংলাদেশী কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের চাকুরী খেয়ে ফেললো গ্রামীণফোন।
আমাদের দেশে কোন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষতর কর্মকর্তা হিসেবে কোন পাকিস্তানী কে চাই না। এরা আই,এস,আই এ এজন্ট ছাড়া কিছুই না। একটা বড় কোম্পানীর স্থিতিশীল পরিবেশ কি করে অস্থিতিশীল করতে হয় সেটা পাকিস্তানীরা খুব ভালো করে জানেন।
কিন্তু কেন? এটা কি শুধুই ছাঁটাই? নাকি ওদের আই,এস,আই এর এজেন্ট এনে নিয়োগ দিতে চাচ্ছেন গ্রামীণফোনে? আমি নিশ্চিত যে, ওরা ওদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবেনা। এখন আর গ্রামীণফোনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা একা নয়।
তারা একটা এসোসিয়েশন করেছেন। তারা এখন সংগঠিত। তারা কোনমতেই ঐ পাকিস্তানী হায়েনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে দিবেনা। তাছাড়া আমি বিশ্বাস করি আমাদের ১৬ কোটি মানুষ ও গ্রামীনফোনের ঐ কর্মকর্তা এবং কর্মচারী এসোসিয়েশনের পক্ষে আছে।
সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি যে, এই বিষয় হস্তক্ষেপ করার জন্য।
গ্রামীণফোনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের পাশে এস দাঁড়ানোর জনা।
Click This Link
গ্রামীণফোনে কর্মী অসন্তোষ
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ০৮-০৭-২০১২
৩ মন্তব্যপ্রিন্ট
ShareThis
« আগের সংবাদ
কর্মী অসন্তোষের জেরে দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয় আজ রোববারের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ছাঁটাই ও কার্যালয়ে প্রবেশাধিকার বন্ধের প্রতিবাদে কর্মীদের আন্দোলনের মুখে কর্তৃপক্ষ এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিকভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতি সম্পর্কে গ্রামীণফোনের বক্তব্য জানতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে আজ সকাল সাড়ে সাতটার দিকে গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ের সামনে বেশ কিছু কর্মী মানববন্ধন করেন।
গ্রামীণফোনের পি অ্যান্ড ও বিভাগের ব্যবস্থাপক আদিবা জেরিন প্রথম আলো ডটকমের কাছে দাবি করেছেন, আজ সকালে কাজে যোগ দিতে এসে ৪৮ জন কর্মী তাঁদের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানতে পারেন। এর প্রতিবাদে প্রতিষ্ঠানটির প্রায় দেড় হাজার কর্মী প্রধান কার্যালয়ের বাইরে অবস্থান নেন। তাঁরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। বরং কর্তৃপক্ষ ই-মেইল ও মুঠোফোনে খুদে বার্তা দিয়ে আজ প্রধান কার্যালয় বন্ধ থাকবে বলে জানিয়ে দেয়। এ ছাড়া কর্মীদের বাসায় গিয়ে কাজ করতে বলা হয়।
কর্মী ছাঁটাই ও প্রবেশাধিকার বন্ধের সিদ্ধান্তকে ‘অনৈতিক’ ও ‘বেআইনি’ বলে দাবি করেছেন গ্রামীণফোনের আন্দোলনরত কর্মীরা। এদিকে তাঁরা সকাল থেকে গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ের সামনে কয়েক দফা সমাবেশ করে ‘অনৈতিক ছাঁটাই’ প্রক্রিয়া বন্ধসহ ছয় দফা দাবি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েক দিন ধরেই গ্রামীণফোনে কর্মী ছাঁটাই নিয়ে অসন্তোষ চলছিল বলে জানা গেছে।
Click This Link
Star Online Report
In the face of the demonstration by the Grameenphone staff, the largest mobile operator of the country on Sunday declared a general leave for today.
Its all began in the morning, when a group of current and recently terminated staff of the Grameenphone started the demonstration in front of their head office in Bashundhara residential area of the capital.
The demonstrators under the banner of Grameenphone Employees' Association also barred the employees to enter the office, forcing the authorities to declare a leave for today.
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।