পরমাণু বোমা মুক্ত বিশ্ব চাই ! াদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঝুলছিল তার ওপর। সাজা কমাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশও করা হয়। এতে দণ্ডাদেশ কমিয়ে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই দেওয়া হলো এমন সময়, যখন পৃথিবী থেকে তার বিদায় নেওয়ার বয়সই পাঁচ বছর হয়ে গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতে। স¤প্রতি দেশটির রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল ৩৫ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
এর মধ্যে ওই মৃত ব্যক্তিও রয়েছেন। আজ শনিবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে এ কথা জানানো হয়। খবরে বলা হয়, ১৬ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে ২০০২ সালে গ্রেপ্তার হন বান্দু টিডকি। ২০০৫ সালে তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আদালত। কারাগারে থাকা অবস্থায়ই এইচআইভি পজেটিভ আক্রান্ত টিডকি ৩১ বছর বয়সে ২০০৭ সালের ১৮ অক্টোবর মারা যান।
কিন্তু কর্ণাটক রাজ্যের কারা কর্তৃপক্ষ বা স্বরাষ্ট্র বিভাগ এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রপতির দপ্তরকে এ বিষয়ে কিছুই জানায়নি। চলতি মাসের ২ জুন রাষ্ট্রপতির দপ্তর থেকে ৩৫ জন মৃত-্যদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। এর মধ্যে পাঁচ বছর আগে মারা যাওয়া টিডকির নামও রয়েছে। এ ঘটনা ভারতে ব্যাপক বিতর্কের জš§ দিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে রাজ্যের কারা কর্তৃপক্ষ ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা নিয়ে।
নির্ভরযোগ্য তথ্য ছাড়াই কি তাঁরা এমন সুপারিশ করেছেন, নাকি তাড়াহুড়োর জন্য এত বড় ভুল হয়েছে, তা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হচ্ছে। সূত্র জানায়, প্রায় দুই-তিন বছর আগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্র রাষ্ট্রপতির দপ্তরে গেছে।
ৎতবে কারামন্ত্রী এ নারায়ণ স্বামী দাবি করেছেন, ‘রাষ্ট্রপতির দপ্তরে তথ্য যাওয়ার পর তা বিবেচনা করতে বেশ কিছু সময় লাগে। আমার মনে হয়, এ ক্ষেত্রে তিনি জীবিত থাকা অবস্থায়ই তা গেছে। ’
View this link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।