তারুণ্যের শক্তিতে জাগুন এই দেশ। ছিনিয়ে আনুক নতুন সকাল বাংলাদেশের কোন জঙ্গীগোষ্ঠী নাকি মমতাকে হত্যা করবে!! এজন্য নাকি প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। হা হা হা হা। অবাক কথা।
আসলে মমতা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ভারতের ক্ষমতাশীন জোট থেকে।
তাই নতুন বোমা ফাটালো মমতা ব্যানার্জী। অসম্ভব জেদী এই মহিলা নিজের জেদের কাছে এতই অন্ধ যে অন্যদের বিন্দুমাত্র সম্মান করতে জানেন না। সোনিয়া গান্ধী এবং অন্যদের কাছ থেকে প্রত্যাখাত হয়ে এখন তিনি নিজের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন এক কল্পকাহিনীর মাধ্যমে।
মমতার প্রতি মমতা এমনিতেই কমে গেছে সকলের। সবাই এই উগ্র মহিলাকে নিয়ে তাচ্ছিল্য করতে শুরু করেছেন আর তাই ক্ষয়ে পড়া ইমেজ পুনরুদ্ধারের জন্য তাকে হত্যার চাল করা হচ্ছে এমনটা প্রচার করছেন।
আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোনো জঙ্গী গোষ্টী জড়িত বলে মমতার দল প্রচার চালাচ্ছে।
আসলে বাংলাদেশ বিরোধী একটি মনোভাব তৈরির চেষ্টা এটি। তার কারণে বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক উন্নত হচ্ছে না এবং এটা ভারত সরকারের পক্ষ থেকেই বলা হচ্ছে। এ কারণে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীরাও মমতার প্রতি বিরক্ত। অতএব পশ্চিত বঙ্গের ভোটারদের কাছে বাংলাদেশকে খলনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেওয়ার জন্য এই অপচেষ্টা।
মমতার প্রতি মানুষের সহানুভূতি কম। অতএব মমতার রাজনৈতিক মৃত্যু এখন কেবল সময়ের অপেক্ষা মাত্র। সেথানে বাংলাদেশ বিরোধী এই অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশকে পানি না দেওয়াকে জাস্টিফাই করতে চায় মমতা।
মমতা-- আপনারা কোনোদিনই সফল হবেন না। কারণ বাংলাদেশের মানুষ রুক্ষ মাটিতে সবুজের সঙ্গীত রচনা করতে পারে।
দুর্ভিক্ষ দুর্বিপাকে কোমড় সোজা করে দাড়াতে পারে, বুকের মধ্য কষ্ট জমা রেখেও সমৃদ্ধ জীবন গড়তে মনোযোগ দিতে পারে। আর এই মানুষই জয় করেছে দেশ, জয় করেছে পাহাড়, নদী, সাগর।
বাংলাদেশের মানুষকে কষ্ট দিয়ে আপনি শান্তি পেতে পারেন কিন্ত আপনার প্রতি আমাদের করুণা এবং ঘৃণা ছাড়া আর কিছুই নেই।
আপডেট
সূত্র প্রথম আলো
বাংলাদেশের দুই-তিনটি ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এতে যোগ দিচ্ছে নবম ও দশম শ্রেণীর ছাত্রীরা।
তাদের গরিব ঘর থেকে তুলে আনা হচ্ছে। এদের মুর্শিদাবাদ ও মালদহের বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে ঢোকানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এদের আশ্রয়স্থল হতে পারে পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া বিহারের কিষানগঞ্জ।
তৃণমূলের সাংসদ ও বিশিষ্ট সাংবাদিক কুনাল ঘোষ ওই খবরের বরাত দিয়ে বলেছেন, ইতিমধ্যে বরিশালের অদূরের একটি ক্যাম্প থেকে ছয়জন কিশোরীকে গ্রেপ্তার করেছে বাংলাদেশের পুলিশ। তারা পুলিশের কাছে ফাঁস করেছে তাদের চক্রান্তের কথা।
এর পেছনে আছে বাংলাদেশের একটি জঙ্গি গোষ্ঠী।
এ ব্যাপারে বরিশালের পুলিশ সুপার দেবদাস ভট্টাচার্য প্রথম আলোকে বলেন, বরিশালে এ ধরনের কোনো নারীর গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি। তিনি বলেন, বরিশাল শহরের কাছে আবাসিক হোটেলে অবৈধ দেহ-ব্যবসা করার অভিযোগে কয়েকজন নারীকে পুলিশ আটক করেছে। এ ছাড়া আর কোনো নারীর আটকের কথা তিনি জানেন না বলে জানান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।