ইন্টারনেট ক্যাফেতে অনলাইন গেমে মগ্ন ছিলেন এক নারী (২৬)। খেলার সময় সবকিছুই ভুলে গিয়েছিলেন তিনি। খেলার প্রতি তাঁর সেই আসক্তি এতই তীব্র যে নিজের শরীরের ভেতরে ঘটে যাওয়া পরিবর্তনও টের পাননি। বোধ করেননি কোনো অস্বস্তি। এমনকি সন্তান জন্ম দেওয়ার আগে বুঝতে পারেননি কিছুই।
দক্ষিণ কোরিয়ার ওই নারী শারীরিক অস্বস্তিটা টের পেয়েছিলেন একদম চরম সময়ে। আর তখন নির্বিকার তিনি চলে যান ইন্টারনেট ক্যাফের টয়লেটে। সেখানেই জন্ম হয় হতভাগ্য সন্তানটির। এর পরের ঘটনা আরও ভয়াবহ। সদ্যোজাত ওই শিশুকে তিনি অবলীলায় একটি প্লাস্টিকের থলেতে ঢোকান।
এরপর থলের মুখ বন্ধ করে শিশুটিকে ছুড়ে ফেলে দেন পার্শ্ববর্তী আবর্জনার স্তূপে। ভয়াবহ এই ঘটনা ঘটে গত ২৫ মার্চ দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে।
বৃহস্পতিবার পুলিশ জানায়, ওই নারীকে আটক করা হয়েছে। তিনি প্রতিদিনই ওই ইন্টারনেট ক্যাফেতে যেতেন। পুলিশ আরও জানায়, নিজের শিশুকে হত্যার দায়ে ওই নারীকে বিচারের সম্মুখীন করা হবে।
আসুন এবার জানি মাকড়শা কিভাবে সন্তান জন্ম দেয় ?
মাকড়শার ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। মা মাকড়শা সেই
ডিম নিজের দেহে বহন করে বাচ্চা বের
না হওয়া পর্যন্ত। প্রকৃতির নিয়মে একসময় ডিম ফুটতে শুরু
করে। নতুন প্রাণের স্পন্দন দেখা যায় ডিমের ভেতর।
এসেছে নতুন শিশু কিন্তু খাদ্য কোথায়? ক্ষুধার জ্বালায় ছোট ছোট মাকড়শা বাচ্চারা মায়ের দেহই খেতে শুরু
করে ঠুকরে ঠুকরে।
সন্তানদের মুখ চেয়ে মা নীরবে হজম
করে সব কষ্ট, সব যন্ত্রনা। একসময় মায়ের পুরো দেহই
চলে যায় সন্তানদের পেটে। মৃত মা পড়ে থাকে ছিন্ন
বিছিন্ন হয়ে, সন্তানেরা নতুন পৃথিবীর
দিকে হাঁটতে থাকে।
আর সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ হয়ে আমরা কি করছি ???!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।