দ্বিধা-দ্বন্দের সমীকরণ ! আমাদের সেই সব স্মৃতি চোখের আঁধারে ডুবে আছে ঘুমের ভেতরে ! অথচ রুপালী জোছনার স্নান নীল আলোতেঃ ঈর্ষাযোগ্য ফুলদানী হতে চেয়েছিলে আড়ম্বরপূর্ণ প্রাচুর্য মেঘের বৌদলতে । সেই ক্ষণে বিশুদ্ধ ফুলের স্বকীয়তা হরণে এ হৃদয় তোমাতে সঁপেছি অথচ ইচ্ছে নীল প্রজাপতি নিজস্বতা বোঝেনিঃ উন্মীল রৌদ্রদীপ্ত সৌরভের ! তবুওতো সে আমাকে গ্রীষ্মের আধো-আবছায়া তারাদের সমাবেশে রাত্রি-নক্ষত্রের দীর্ঘতর চেতনায় বেঁধেছিলোঃ লক্ষ জন্মের প্রণয়ডোরে অতঃপর নিরুদ্দেশ সময়স্রোতে নীলাভ স্থিরতা- যেন বাইশ বসন্তের এই সূর্যভোরে হৃদয় থেকে হৃদয়ের ব্যাবধান অনুবাদহীন অসম্ভব এক লাইন ! অথচ রুপালী জোছনার স্নান নীল আলোতেঃ ঈর্ষাযোগ্য ফুলদানী হতে চেয়েছিলে আড়ম্বরপূর্ণ প্রাচুর্য মেঘের বৌদলতে । উজাড় প্রেমের বৈধ কলঙ্কের নির্যাসেঃ ইচ্ছে তোমার পুড়িয়ে করা ছাইভষ্মে ব্যাপক যন্ত্রণাক্লিষ্ট দুঃখ নিখুঁতভাবে পরখ করে দেখেছি মিলনের অদৃষ্ট বিচ্ছুরনের অন্বেষায়- আমাদের সেই সব স্মৃতি চোখের আঁধারে ডুবে আছে ঘুমের ভেতরে অথচ রুপালী জোছনার স্নান নীল আলোতেঃ ঈর্ষাযোগ্য ফুলদানী হতে চেয়েছিলে আড়ম্বরপূর্ণ প্রাচুর্য মেঘের বৌদলতে । এরপর মেঘমালার মত হারাতে হারাতে সাধনানীল এই নির্বেদ যৌবনে- অজস্র জন্মের আঁধারের অসাড় মরূদ্যনঃ প্রনয়বৃত্তে লীন হয় মৃত্যুর পূর্ব অধ্যায়ে ! অতঃপর আমি হৃদয়ের ধংসস্তুপে দাঁড়িয়ে অবোধ বালকের মত হই কৃপাপ্রার্থী সে বারের মত আর একবার আসোঃ হে অসূর্যস্পশ্যা- ভুলে ভ্রমে না হয় আবারো পুড়িয়ে ছাই করো বর্ণিল দুঃখময়োতা নিশ্চিত করার অভিপ্রায়ে ! হে অসূর্যস্পশ্যা-
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।