আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সদ্য SSC পাশ স্টুডেন্টদের জন্য সুজগঃ মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা

প্রিয় এই ব্লগটিকে আপনাদের কাছে রেখে যাচ্ছি। হে প্রিয় ব্লগার, ভালো থাকুন সবসময়। SSC পাশ করেই Diploma তে ভর্তি হওয়া যাবে। IELTS, TOFEL, BANK Statement লাগবেনে। এছাড়া অন্যানরা চাইলেই Hon’s, Masters, PhD করতে পারেন এবং নিজের ভিসা নিজেই করতে পারেন তাই কিছু তথ্য দিলাম।

কেন মালয়েশিয়া? Top ranking Government & private University Low Tuition fees, cheap food & Accommodation English Medium program International Educational Environment Admission & visa guaranty No Embassy Hassle Study Gap & Low GPA Acceptable Tuition fee payment after visa No need IELTS or TOEFL Part-time job facility 100/ free from Student Politics & session gap বিষয়ঃ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যতীত যে কোন বিষয় ডিপ্লোমা, অনার্স, মাস্টার্স, পি,এইচ,ডি করা যায়। এস,এস,সি পাশ/সমমান হলেও ডিপ্লোমা,, করা যায়। টিউশন ফীঃ মালয়েশিয়ায় টিউশন ফী নির্ভর করে আপনি কোন মানের ইউনিভার্সিটিতে পড়বেন, কোন প্রোগ্রামে/লেভেলে পড়বেন বা কোন বিষয় পড়বেন তার উপর। যেমন মানবিক শাখার থেকে ব্যাবসায়িক শাখার বিষয়ের টিউশন ফী বেশি, তেমনি বিজ্ঞান শাখার টিউশন ফী আরো বেশি। আবার A রেটেড ইউনিভার্সিটির টিউশন ফী B রেটেড বা C রেটেড থেকে বেশি।

আবার অনার্স বা মাস্টার্স এর টিউশন ফী একই না। পার্ট টাইম জবঃ মালয়েশিয়াতে পার্ট টাইম জব খুব ভালভাবেই করা যায় এবং নিজের খরচ নিজেই বহন করা যায়, কারন মালয়েশিয়াতে হ্যান্ড ক্যাশ স্যালারি দেয়। আনুমানিক ১০০০ রিঙ্গিত থেকে ২০০০++ রিঙ্গিত পাওয়া যায়। তবে এক-এক জনের যোগ্যতা অনুসারে স্যালারি পাবে। তবে স্টুডেন্টরা শুধু “হোয়াইট কলার জব” করতে পারবে, অধিক দৈহিক পরিশ্রমের জব করতে পারবে না।

যে সকল কাগজ লাগবে ১)সকল সার্টিফিকেট ২) সকল মার্কশিট ৩)এম, আর, পি পাসপোর্ট ৪) ১০ কপি রঙ্গীন ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড) ৫) নুন্যতম ১ বছরের কাজের অভিজ্ঞতার সনদ। (শুধুমাত্র এম,বি,এ এর জন্য) ৬) নুন্যতম ২ বছরের কাজের অভিজ্ঞতার সনদ। (শুধুমাত্র পি,এইচ,ডি এর জন্য) ৭) বিজ্ঞ ২ জন ব্যাক্তির কাছ থেকে সুপারিশ পত্র। (শুধুমাত্র পি,এইচ,ডি এর জন্য) ৮) যে বিষয় পড়তে চান সে বিষয় প্রপোজাল লেটার (শুধুমাত্র পি,এইচ,ডি এর জন্য) যেভাবে ফাইল প্রসেসিং করতে হবেঃ ধাপ ১; প্রথমে আপনার যোগ্যতা, সামর্থ আর ইচ্ছা অনুযায়ি ইউনিভার্সিটি/কলেজ পছন্দ করুন । উপরের উল্লেখিত সকল কাগজপত্রের সাথে পাসপোর্টের সকল পেজ A4 size আকারে ফটোকপি করে নোটারি করে ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে সত্যায়িত করতে হবে, এগুলোর সাথে আপনার মেডিক্যাল সার্টিফিকেট + মালয়েশিয়ার সরকারের হেলথ এক্সামিনেশন ফর্ম ও ছবিযুক্ত ইউনিভার্সিটি/কলেজের ভর্তি ফর্ম পুরন করে আন্তর্জাতিক কুরিয়ারের মাধ্যমে ইউনিভার্সিটি/কলেজের কাছে পাঠাতে হবে।

এখানে উল্লেখ করি মালেয়শি্যার ইউনিভার্সিটি/কলেজেগুলো এপ্লিকেশন + ভিসা রেজিস্টেশন ফী ব্যতীত ভাল মানের কোনো ইউনিভার্সিটি কাগজ গ্রহন করে না। (ভিসা সর্বস্য C রেটেড বা D রেটেড ইউনিভার্সিটি/কলেজ গ্রহন করলেও করতে পারে) ধাপ ২; মালয়েশিয়ার ভিসা প্রক্রিয়া একটু ব্যাতিক্রম। তাই আপনার এপ্লিকেশন ইউনিভার্সিটি/কলেজে কর্তৃপক্ষ মালয়েশিয়ার ইডুকেশন মিনিস্ট্রিতে জমা দিবে, ওখান থেকে তারা দিবে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টে। মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট আপনার বিষয় খোজ-খবর নিবে বাংলাদেশস্থ মালয়েশিয়ার হাই কমিশনের মাধ্যমে। এই পুরা প্রক্রিয়া সম্পুর্ন হতে সময় লাগে সাধারনত ৪ থেকে ৭ সপ্তাহ।

এর পর আপনি এপ্রুভাল বা ইলেক্টনিক ভিসা (E-VISA) রিসিভ করবেন। ধাপ ৩; আপনি চাইলে E-VISA নিয়েই ফ্লাই করতে পারেন। তবে ফ্লাই করার আগে অবশ্যই আপনার নিজের ব্যাংক একাউন্ট থেকে প্রয়োজনিয় টিউশন ফী প্রদান করুন। নাহলে ইউনিভার্সিটি/কলেজে কর্তৃপক্ষ আপনাকে এয়াপোর্টে রিসিভ করতে আসবেনা, আর আপনিও এয়ারপোর্ট থেকে একা বের হতে পারবেন না। (অপ্রয়োজনীয় হলেও বাংলাদেশস্থ মালায়শিয়ার হাই কমিশন থেকে ভিসা স্টিকার নিয়ে নেওয়া ভাল) ফ্লাই করার সময় সঙ্গে রাখবেন ১) শিক্ষাগত যোগ্যতার সকাল সনদপত্র ২) ভিসা এপ্রুভাল ৩)ইউনিভার্সিটি/কলেজের এক্সসেপটেশন লেটার ৪)ইউনিভার্সিটি/কলেজের মানি রিসিট ৬) মুল পাশপোর্ট।

আপনার কাছে এই প্রক্রিয়া একটু জটিল মনে হতে পারে, আপনি চাইলে যে কোনো কন্সালটেন্সি ফার্মে যোগাযোগ করতে পারেন। মালয়েশিয়া এম্বাসিতে যোগাযোগ করতে পারেন। কিন্তু মনে রাখবেন, ভিসা দেবার ক্ষমতা একমাত্র সংশ্লিস্ট এম্ব্যাসির আর ভিসা পাবার যোগ্যতা কেবল আপনার। আর আমার সাথে পরামর্শ/ সাহায্য নিতে চাইলে আপনার সকল কাগজ পত্র, মোবাইল নম্বর এবং নিচের প্রশ্নগুলর উত্তর সহ আমাকে ইমেল করুন। ১) আপনি কোন বিষয়ে বা কোন প্রোগ্রামে/লেভেলে পড়তে চান? ২) আপনার পছন্দের কোন ইউনিভার্সিটি/কলেজ আছে কি? নাকি আমি পছন্দ করে দিব? ৩) আপনার ঊদ্দেশ্য কি সুধু পড়াশুনা? নাকি জব করে টাকা কামানো?নাকি দুটই? ৪)আপনার পরিবারের আর্থিক অবস্থান কি রকম? তারা কি আপনার বিদেশে পড়াশুনার খরচ দিতে পারবে নাকি আপনি নিজেই ইনকাম করে বাৎসরিক টিউশন ফী দিতে চান? ৫) পরবর্তিতে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে অন্য কোনো দেশে যেতে চান? নাকি ওখানেই সেটেল হতে চান? ৬)নিজের পরিবারকে কি এখুনি নিতে চান? নাকি পরবর্তিতে পরিবার মালয়েশিয়ায় নিবেন? নাকি নেবার ইচ্ছা নেই? আর ভাল কথা, আমার পরামর্শ ফী/সার্ভিস চার্জ ১৫,০০০ টাকা (হেঃ হেঃ আমার ফী একটু বেশি, তবে ভিসার পরে দিয়েন) Shamim Rahman Jony (Consultant-Immigration Law) E-mail: Cell: 01673258059 ইংরেজি বাংলা মিশ্রন আর টাইপিং মিসটেকের জন্য আগেই ক্ষমা চাইছি।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৬ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।