আরেক পরিমল। এরকম পরিমলেরা বহু আছে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় এদের খুজে বের করে কঠোর শাস্তি দিন । খুবই দু:খজনক ঘটালো আরেক শিক্ষক নামধারী- লম্পট ।
ছাত্রীকে ধর্ষণ এবং এর দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে বাজারে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবদুল লতিফ নামে এক শিক্ষককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালত-১ এর বিচারক কবিতা খানম এই দণ্ডাদেশ দেন।
এছাড়া এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো এক বছরের স্বশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। অন্যদিকে আর্থিক জরিমানার অর্ধেক ধর্ষিতাকে দেয়ারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
জানা গেছে, সাজা প্রাপ্ত আবদুল লতিফ বিনোদপুর ডিগ্রি কলেজের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক। তিনি শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ঘোনপাড়া এলাকার মোজাফফর হোসেনের ছেলে।
মামলার বিবরণে সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালে বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছন্দা (ছন্দনাম) একই কলেজের ওই শিক্ষকের বাড়িতে প্রাইভেট পড়তে যেতো।
এই সুযোগে ওই ছাত্রীকে পানির সাথে চেতনানাশক ঔষধ খাইয়ে ধর্ষণ করে এবং মোবাইলে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে।
পরে ওই ভিডিওটি প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ওই ছাত্রীকে জিম্মি করে আরো কয়েক দফা ধর্ষণ করে। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে ধারণ করা ভিডিওটি প্রকাশ হয়ে গেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন পিপি অ্যাডভোকেট জবদুল হক এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শামসুল হক। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।