পরে অন্য সময়ে... স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যার পর চার টুকরা করে কার্টুনে ভরে চট্রগ্রাম থেকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ সাইফুল ইসলাম জুয়েল নামের ঘাতক স্বামীকে গ্রেফতার করেছে। শনিবার রাতে সিএনজি অটো রিক্সাসহ জুয়েলকে আটক এবং নিহত ফারহানা ইয়াসমিন মিলির লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ জানায়, জুয়েল চট্রগ্রামের বন্দর থানার নিউ মুড়িং আবাসিক এলাকার একটি বাসায় স্ত্রী মিলিকে নিয়ে থাকতো। জুয়েল প্রায় তিন বছর আগে প্রেম করে বাগের হাটের রামপাল থানার ঝনঝনিয়া গ্রামের শেখ মহি উদ্দিনের মেয়ে মিলিকে বিয়ে করে। গত এক বছর আগে জুয়েল সালমা নামের আরেকটি মেয়েকে বিয়ে করলে মিলির সাথে জুয়েলের দাম্পত্য কলহ চলতে থাকে। এ কলহের জের ধরে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মিলিকে ঘুমন্ত আবস'ায় গলাটিপে হত্যার দুই দিন পরে লাশটিকে ছুরি দিয়ে কেটে চার টুকরা করে বাসার রেফ্রিজেরেটরএ রেখে বাকি দুই টুকরো মাছ বহনের কর্কসিটের কার্টুনে করে দুই টুকরো জুয়েল তার গ্রামের বাড়ি নিয়ে আসছিল। জুয়েল পুলিশের কাছে অবলীলায় স্বীকার করে লোমহর্ষক হত্যার কথা। তথ্য সুত্র ও বিস্তারিত
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।