i love somewhere blog. ১৯৯১ সালে এরশাদ পদত্যাগ দাবী করে প্রধান দু্ই দল বি,এন,পি ও আলীগ তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার প্রস্তাব করেন।
১৯৯৬ সালে বি,এন,পি তত্ববধায় সরকারের বিরুধীতা করেন। পক্ষন্তরে আওয়ামীলীগ,তত্ববধায়ক সরকারের পক্ষেছিল।
২০০১ সালে নির্বাচনে আওয়ামীলীগ হারার পর তত্ববধায়ক সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল।
২০০৮ সালে নির্বাচনে বি,এন,পি হারার পর তত্ববধায়ক সরকারের প্রশ্ন তুলেছিল।
এই চারটি আপশন বিবেচনা করলে দেখা যায় আসলে তত্ববধায় সরকার নিয়ে খুশি নয় ও তত্ববধায় সরকার একটি ভুল প্রদ্বতি। এটা ১০০% প্রমাণিত হয়।
আমার মনে হয় তত্ববধায় সরকার প্রদ্বতি বাতিল করে একটি নতুন প্রদ্বতিতে নির্বাচন করার জন্য দু্ই দলকে একটি নিদিষ্ট ঐক্য মতে আসা উচিত।
আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার একটি মত দিলাম।
দু্ই দলের উদ্দেশ্যে আমি একটি ফরমুলাটি হল।
ইতি পূর্বে দেখেছি জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত হবার পরও জাতীয় সংসদের প্রধান স্পীকার পদত্যগ করেন না, তিনি পরবর্তী সংসদের নুতন স্পীকার নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত তার পদ বহাল তাকে।
তিনি পুরোনো সংসদের স্পীকার হয়েও তিনি নতুন পরবর্তী সরকারের জন্য নির্বাচনেও অংশ নেন।
এতে দেখা যায় কোন দল এই নিয়ে কোন প্রশ্ন তুলেনি।
তায়
মাননীয় স্পীকার কে প্রধান করে একটি ৩ মানের জন্য অস্থায়ী মধ্যবর্তী সরকার গঠন করা যেতে পারে
তাকে সাহায্যে করার জন্য ৩০ জন সাহায্যকারী উপদেষ্ট নিয়োগ দেওয়া হোক।
৩০ জন উপদেষ্ট নিয়োগ দেওয়ার ব্যাপারে বিগত সংসদ অর্থাৎ সদ্য বিলুপ্ত সংসাদের প্রাপ্ত আসন ভিত্তিতে দলগুলো হতে নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।
৩০০ জন সদস্য হতে প্রতি ১০ জনে = ১ জন উপদেষ্টা নিযোগ দেওয়া যেতে পারে।
তা হলে
৩০০ জন = ৩০ জনে দাড়ায়।
এত প্রতি দলের প্রাপ্ত আসন বিবেচনায় আনতে হবে।
অর্থাৎ
আওয়ামীলীগ ২৩০ হিসাবে = ২৩ জন।
বি,এন,পি পাবে ৩০ হিসাবে = ৩ জন।
জাতীয পাটি ৩০ হিসাবে = ৩ জন।
যারা ১০ নিচে আসন পেযে তাদের বিবেচনায় আনা হবে না।
বাকী গুলো বিশেষ বিবেচনায় জামাত, ঐক্যজোট, জাসদ, বাসদ, ইথ্যদি হতেও নেওয়া যেতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।