অভিলাসী মন চন্দ্রে না পাক, জোছনায় পাক সামান্য ঠাই জন্ম তো আমাদের হয়েই গেছে। এখন জীবন কাটাইতেছি। কিভাবে কাটাইতেছি? চাহিদা'র অনুযায়ী কর্মের শৃঙ্খলা বজায় রেখে অথবা কম-বেশি বিশৃঙ্খল অবস্থায়।
জীবন শুরু যখন হইছে এবার আর কিছু হোক বা না হোক, মৃত্যু হবেই। মানে সময় সীমিত! এই সীমিত সময়ের মাঝেই যা করার করতে হবে।
আপনি এই সময়টার মধ্যে কি করতে চান?
এইটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা বেশির ভাগ মানুষই নিজ থেকে কিছু করে না। প্রয়োজন বা অন্যের পরামর্শ অনুযায়ী একটা কিছু করে। সেটা করেই অনেকে সুখী হয়ে জীবন যাপন করে, আবার অনেকেই সারা জীবন এরে-ওরে দোষ দিয়ে যায়। কেউ জীবনটার বেশি সময় ধরে হাসে কেউ কম।
যুগের প্রয়োজন এবং যুগের ফিলোসফির প্রভাব ব্যাপক। এর মাঝে মজে থেকেও জীবন পার করে দেয়া যায়। যুগের প্রভাবে জীবন কাটিয়ে দেয়ার মত সিদ্ধান্ত নিতে পারলে আপনাকে সন্মান! আপনার জন্য শুভকামনা।
কিন্তু, আপনি যদি সীমা লঙ্ঘন করতে চান। আপনি যদি কাহিনী'র "ইতি" পরবর্তীতে ঘটনাবলীতেও আগ্রহী হন।
আপনি যদি যুগের প্রভাব কিসের দ্বারা প্রভাবিত জানতে আগ্রহী হন। "কেন" শব্দটা যদি আপনাকে উত্তম পরিমানে আকৃষ্ট করে, তাহলে আপনাকে "দুঃখিত" বলেই সন্মান জানাবো।
মাতৃক্রোড়ে শিশু'র চোখ না ফুটলেও নিরাপদ। কিন্তু অন্ধে'র যৌবনও সংকটময়!
ভয়-আতংক মোকাবেলা, ভাবনায় সামগ্রিকতা অর্জন, সুদুর পরিকল্পনা, সত্য চিন্হিতকরন, বিবেক জাগ্রতকরন, মোট কথা আঁধার কাটানোর জন্য অনেক রকমের পথ থাকলেও সবচেয়ে সহজ পথ নাস্তিক হয়ে যাওয়া।
যারা দ্বিতীয় ক্যাটাগরীর মানুষ।
তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলার আছে।
জীবনের একটা সময় অন্তত নাস্তিক হয়ে কাটান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।