এরশাদ কিছুদিন আগে ভারতের বিরুদ্ধে লংমার্চ করেছে, সে কি হিযুবুতী? সীমান্তে হত্যা ও ল্যাংটা করে পিটানোর কারণে যেসব জাতীয় ও আন্তজাতিক মানবিধাকার সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা কি হিযবুতী?
নুন খাই যার, গুণ গাই তার। দাদাদের নুন খাওয়া কিছু ভৃত্য এদেশে আছে। সময়ে সময়ে বাংলাদশের মানুষদের বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করাটাই তাদের প্রধান কাজ। সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যা ও ল্যাংটা করে নির্যাতনের কারণে এদেশের কিছু কিশোর ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানানোয় তাদের হিযবুতী সাজিয়ে পুলিশ দিয়ে নির্যাতন করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
যেসব বাংলাদেশী কখনোই ভারতীয়দের সীমান্ত সন্ত্রাসের প্রতিবাদ করেনা, তাদেরকে সীমান্ত এলাকায় জমি চাষবাসের কাজে নিয়োজিত করা দরকার।
যেন তারা বুঝতে পারে বিএসএফের গুলির মুখে জীবনযাপন করতে কেমন লাগে।
ভারতের বিরুদ্ধে কিছু বললে রাজাকার, পাকিস্তানের পক্ষে কিছু বললে রাজাকার। তাহলে আপনারা তথাকথিত স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিরা এখন ক্ষমতায় আছেন, আপনারা বিপিএলে পাকিস্তানিদের নিয়ে আসতে বাধা দিলেন না কেন? বিপিএলে কি এমন কোন টিম আছে, যেখানে পাকিস্তানী খেলোয়াড় নেই। এই পাকিস্তানীদের বাপ দাদারাইতো বাংলাদেশীদের হত্যা করেছিল। কিন্তু এখন এমনভাবে টিভিতে ৭১ সালের যুদ্ধে নিহতদের লাশ দেখানো হয় যেন ৭১ সালে পাকিন্তানী আর্মি বলে কিছু ছিলনা।
গোলাম আযম ও জামাতিরা মিলেই ৩০ লাখ বাংলাদেশী মেরে ফেলেছিল।
মুক্তিযুদ্ধকে বিক্রি করে মানুষের আবেগ নিয়ে খেলার দিন শেষ হয়ে গেছে। এখন মানুষ হিসাব করে এখন কি হচ্ছে। বিএনপি চালকের আসনে নেই, তাই তারা কি ভুল করছে, সেটা নিয়ে মানুষ মাথা ঘামায় না।
যেহেতু আওয়ামী লীগ চালকের আসনে আছে, তাই সবাই দেখছে আওয়ামী লীগ কি করছে।
আওয়ামী লীগের হাতেই এখন সর্বময় ক্ষমতা, এমন সব সিদ্ধান্ত ও এ্যাকশন নেবার , যেসব সিদ্ধান্তের কারণে এদেশের কোটি কোটি মানুষের জীবন উন্নত হবে অথবা অবনতি হবে।
আওয়ামী লীগ একটু ভুল করলে সেটার সমালোচনা হচ্ছে। কারন তারা চালকের আসনে আছে। ড্রাইভার চালকের আসনে বসে কোন ভুল করলে যাত্রীরা সেটা বেশি করে বলবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।