ব্যাকরণের সব রীতিনীতি মেনে সাহিত্য রচনা করতে গেলে তবে তা একটা ভালো ব্যাকরণের বই হয়ে যাবে। —— তন্য শব্দগুচ্ছ শুধু ফারাক্কা বা তিস্তা ইস্যু নয়, আমাদের সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ আজ পাখির মত মানুষ মারছে, নির্মম অত্যাচার করছে। আর আমরা কিনা সেই ইন্ডিয়ান পণ্য কিনে তাদের হাতেই আমাদের দেশের টাকা তুলে দিচ্ছি? আপনি কি জানেন ইন্ডিয়ার বার্ষিক রপ্তানীর একটা বড় অংশ বাংলাদেশ থেকে আসে? আমাদের দেশেও সমমানের অনেক ভালো ভালো পণ্য প্রস্তুত হয়, কিন্তু শুধু আমাদের না জানার জন্য তাদের আজ নিজ দেশেই যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হচ্ছে। আপনিই বলেন , এটা কি ঠিক?
আমরা কোন তলাবিহীন ঝুড়ি না, অন্য কোন দেশের মুখাপেক্ষী হয়েও আমরা থাকতে চাই না। নিজ দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করব, এটাই আমাদের লক্ষ্য।
আর এর মাধ্যমে আমরা ভারতকেও দেখাতে চাই, আয়তনে বড় হলেই বাংলাদেশের উপর যা ইচ্ছা তা করা যাবে না।
আপনি যদি মনে করেন ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের সাথে থাকবেন, প্লিজ এগিয়ে আসুন। আমাদের কর্মসূচির সাথে থাকতে এই ইভেন্টে join করুন, আর বন্ধু-বান্ধব সবাইকে Invite করুন।
আমাদের কর্মসূচিঃ-
২৭ জানুয়ারী, শুক্রবার বিকাল ৪টায় আমরা একত্রিত হচ্ছি বাণিজ্য মেলায়। সাথে থাকবে প্ল্যাকার্ড আর লিফলেট।
প্ল্যাকার্ড আর লিফলেটের মাধ্যমে আমরা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিব আমাদের কথা - আসুন আমরা ভারতীয় ও অন্য সকল বিদেশী পণ্য বর্জন করে নিজ দেশের পণ্য কিনি।
আমরা বিশ্বাস করি আমরা সবাই একত্র আর সচেতন হলে আমাদের দেশও একদিন স্বাবলম্বী হবে। একাত্তুরে যারা শহীদ হয়েছেন বা প্রাণ বাজী রেখে দেশ স্বাধীন করেছেন, তাদের স্বপ্ন তো আমাদেরকেই বাস্তবায়ন করতে হবে, তাই না?
ভারতীয়/বিদেশী পণ্য বর্জন শুধু আপনার শপিং লিস্ট না, এটি একটা সচেতনতা। এটা এমন সচেতনতা যেটা আপনারে প্রতিনিয়তই মনে করিয়ে দিবে বাংলাদেশকে ভালবেসে আপনি কতভাবে দেশের জন্য অবদান রাখছেন। আজ থেকে আমরা সবাই যত দূর সম্ভব দেশীয় পণ্য কিনব এবং ব্যবহার করব আর আমাদের পরিচিত সবাইকে উৎসাহিত করব।
তো আপনি কি আসছেন আমাদের সাথে ২৭ তারিখে..।
ইভেন্টের লিংকঃ https://www.facebook.com/events/215438338549229/ ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।