"ব্লগকে সিরিয়াসলি নেবার কিছু নেই"...গরীব স্ক্রীপ্ট রাইটার আজকে খুব ইচ্ছা ছিল অশ্রুকে নিয়ে লিখবো। অশ্রু সম্পর্কে আমার খুব একটা ভাল মনে নেই এখন। বহু আগের ঘটনা তখন আমি ব্লগে থাকলেও নিজের পোস্টের বাইরে একেবারেই যেতাম না। অশ্রুর ব্লগের কোন লিংক টিংকও পেলাম না অশ্রু সম্পর্কে শুধু এটুকুই মনে আছে অশ্রু ত্রিভুজের প্রেমে পড়েছিল। ত্রিভুজ তাকে পাত্তা দিয়েছিলো না এর কয়েকদিন পরেই অশ্রু রমজান নামে পরিচিত ব্লগার মানুষকে তার চেহারার প্রশংসা করে বলেছিলো, আমি কি আপনার বন্ধু হতে পারি?! এ ঘটনায় বদনামের ভয়ে ব্লগার মানুষ কয়েকদিন ব্যস্ততার নামে লুকিয়ে ছিল।
যেহেতু লিংক নেই তাই কোন প্রমাণ দেখানো গেল না।
এইবার আসি আমার আরেক প্রিয় ব্লগার গন্ডার প্রসংগে। আমাকে দুই চোখে দেখতে পারতো না। সারাক্ষণ অপমান করতো! উল্টাপাল্টা কমেন্ট, ক্যাচাল আর গালি দেয়া ছিল গন্ডারের শখ।
আমার কোমলমতি নিকটাকে সে সন্দেহ করতো তাই আমাকে আকারণেই ১ দিতো সাথে একটা কটু কমেন্ট
আমার আশকা তুমি কার নামে একটা সিরিজ ছিল যেটাতে গন্ডার আমাকে উল্টাপাল্টা কথা শোনাতে এসে পরে রাশু ভাই (ব্লগার রাশেদ) এর ঝাড়ি খেয়েছিলো।
আমি গন্ডারকে কমেন্ট মডারেশনে রেখেছিলাম। তখন গন্ডার মাফ চেয়ে একাকার। এরপর থেকে আর আমাকে তেমন কিছু কোন কালে বলেনি।
গন্ডারের অনেকগুলো নিক ছিল... র্যাভেন, স্করপিয়নন্স, হাসান", হাসান্ সহ আরো অনেক।
একবার ব্লগে গন্ডারের বউ দাবীকারি একজন আসলো।
তার নিক ছিল মিসেস গন্ডার । গন্ডার তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দিতে অস্মীকৃতি জানিয়েছিল!
উল্টাপাল্টা কমেন্ট করে প্রায়ই ব্যান খেতো গন্ডার কিন্তু তার কমেন্টগুলো এবং তার আনকোরা লেখার স্টাইল সত্যিই ছিল মনমুগ্ধকর। ব্লগ রেডিও আড্ডা (যে বিষয়ে হয়তো পরে কোনদিন লিখবো) নিয়ে নিবিড়কে উল্টাপাল্টা কথা শোনাতে এসেছিল। নিবিড় কমপ্লেইন করে গন্ডারকে ব্যান খাওয়ায়, এবং তারপর থেকে প্রিয় ব্লগার গন্ডার নিরদ্দেশ! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।