আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাম্যের গান।

একজন নারী জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ধর্ষিত হতে থাকে নানাভাবে এমনকি মৃত্যুর পরেও। ধর্ষণ শুধুমাত্র শারীরিক ভাবেই নয় মানসিক ভাবেও হয়। একজন পুরুষ যদি কামনার কথা চিন্তা করে একজন নারীর দিকে তাকায়, সজোরে হোক বা মনে মনেই হোক সে যদি বলে ইস! সেটাও একরকম ধর্ষণ। আমাদের সমাজে কতজন নারী সজাগ, সাহসী আর সম? আমরা আমাদেরকে কেন মানুষ ভাবতে পারিনা? এটা কি আমাদের দায়বদ্ধতা? আমারা বলছি নারীকে স্বাধীনতা দিতে হবে তার অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য লড়াই করতে হবে কিন্তু প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ নারী-পুরুষ একসাথে বসে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করাটাই কি বেশী দরকারী নয়? এক জীবনে, এক ঘরে বাস করেও আমাদের মধ্যে এতটা পার্থক্য কেন? কিসের দাম্ভিকতায়? আমরা আমাদের নিরাভরন অলঙ্কার নিয়ে নির্দিষ্ট পথ কত % সফল ভাবেই পাড়ি দিতে পারি? যদি দেশটাকে সত্যিকার অর্থে সুখী আর সমৃদ্ধশালী করতে হয় তবে নারী পুরুষ আলাদা এই প্রসঙ্গের ইতি টানতে হবে। সবার আগে মানুষ হতে হবে সকলকে। যে ব্যক্তি স্বনির্ভর আর উন্মুক্ত চিন্তায় উদভুদ্ধ্য সেই ব্যক্তি মেররুদন্ড সম্বলিত। একার নারীর বা একার পুরুষের নয় গোটা মানব জাতির সামনে যাবার কথা ভাববার সময় এটা। সময় এসেছে সমঝতার মাধ্যমে নিজেদের মানুষ বানাবার। আসুন গাহি সাম্যের গান।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।