.,,,,,,,,ইচ্ছেগুলি ইচ্ছে মত করছে উড়াউড়ি একজন মুক্তিযোদ্ধা যে স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি চাইতে পারে তা
হয়তো এতদিন অনেকের ধারনার বাইরে ছিল। কিন্তু সব ধারনাকে বাইরে রেখে
মানবতাবাদীর মানসপুত্র হয়ে আমাদের মাঝে হাজির হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল
অলি আহমেদ। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বীরত্বপূ্র্ন ভূমিকার কথা অনেকেই জানেন। মুক্তিযুদ্ধে ১ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বীর বিক্রম খেতাব পান তিনি। ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই মুক্তিযোদ্ধা তার ছেড়ে আসা দল বিএনপির সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম ১৪ আসনে জামায়াত প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরীর বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নেন এবং পরাজিত হন।
বিএনপি'র তখনকার স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রভাবশালী নেতা অলি আহমদ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী জামায়াতে ইসলামীকে সেই নির্বাচনে ছাড় না দিতে অনড় ছিলেন। কিন্তু এই সরকারের আমলে গত জলাই মাসে কর্ণেল অলির তরী বি,এন,পি তে নোঙর ফেলে। অদ্ভুত বৈশিষ্টের অধিকারী এই নেতা যাদের সাথে রাগ করে দল ত্যাগ করেছিলেন, আজ তাদেরই মুক্তির সপক্ষে কথা বলছেন। তিনি বলেছেন সাঈদী-নিজামী তখন হাই স্কুলের ছাত্র। শ্রদ্ধেয় হুমায়ন আজাদের একটি কথা আজ মনে পড়ছে।
তিনি বলেছিলেন-"একবার রাজাকার মানে চিরকাল রাজাকার; কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা মানে চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা নয়। " ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।