গনস্বাস্থ্য ট্রাস্টের পরিচালক ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরি বলেছেন ,আমরা ৭১এ যুদ্ধে যাওয়ার সময় খত দিয়ে যাইনি যে, দেশ স্বাধীন হলে আমরা আওয়ামীলীগ করবো । ডাঃ জাফরুল্লাহ চৌধুরি আপনি বোধ হয় জানেন না, আপনি যত বড় মুক্তিযোদ্ধাই হন ,অথবা আহত মুক্তি যোদ্ধাদের সেবা করার জন্য যুদ্ধ ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশ হাসপাতালে’র প্রতিষ্ঠাতাই হন আপনি আওয়ামীলীগ না করলে আপনি কোন মুক্তিযোদ্ধাই নন । কাদের সিদ্দিকি সাহেব কে দেখেও আপনাদের শিক্ষা হয় নি ? গামছা মার্কার রাজনীতি করবেন,আবার নিজেকে মুক্তি যোদ্ধাও দাবী করবেন, এ হতে পারেনা তাইতো আমাদের এক মন্ত্রী মহোদয় সাফ সাফ সার্টিফিকেট দিয়ে দিয়েছেন ,’ কাদের সিদ্দিকি রাজাকার ।‘ যাক মুল কথায় আসি, সোনাগাজীর মুক্তি যোদ্ধাদের তালিকায় ২৭ নং মুক্তিযোদ্ধা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন আন্দোলনের আহ্বায়ক আবুল কাশেম চৌধুরী মুক্তিযোদ্ধা হয়েও আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততা না থাকার কারনে মৃত্যুর পরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা পাননি। মোশাররফ হোসেন এবং মফিজুল হক পাটোয়ারি এই দুজন সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জানান, আবুল কাশেম চৌধুরী ২৭নং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রচারিত গেজেটেও তিনি অন্তর্ভুক্ত আছেন। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশীভূত হয়ে রহস্যজনক কারণে বর্তমান উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নাছির উদ্দিন তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেননি। তাই বলছি এখনো সময় আছে , মুক্তি যোদ্ধারা সতর্ক হয়ে যান ।বঙ্গবন্ধু আর ওসমানীর স্বাক্ষর করা সার্টিফিকেট আপনার কোন কাজেই আসবেনা যতক্ষণ না আপনি আপনার এলাকার নাসির উদ্দিন জাতীয় কমান্ডার দের স্বীকৃতি না পান,সর্বোপরি আওয়ামীলীগার না হন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।