সময়টা তখন ভিষণ অন্ধকারে ছাওয়া। ছোট্ট একটি মেয়ে জন্ম নিল সকাল বেলা । আমাদের ঘরটা ঐ দুঃসহ সময়ে আলোকিত হয়ে উঠল। ঘরে বসে গুমড়ামুখো কাটানো সময়গুলো তুলতুলে বাচ্চাটার জন্য আনন্দময় ঝর্ণাধারা হয়ে উঠল। একদিন দু দিন করে পিটটিপে চোখে তাকিয়ে ভাব বিনিময়ের সময় থেকে কথা বলা সময়, মাশার, গল্প বারবার শোনার সময় পেরিয়ে অক্ষর শিখা না হলেও পত্রিকার পাতায় তালবশ্য" খুঁজে পেয়ে যায়।
শেষপা'র, পড়া শুনে পল্লিস্মৃতি কবিতা ঠোঁটস্থ। ঠাকুরমার ঝুলি উজার করে, রানুর প্রখমভাগ মুখস্ত করে ফেলল, স্কুলের শুরু থেকেই সব প্রতিযোগীতার পুরস্কার এনে ঘর ভর্তি করে ফেলল। টেলেন্টপোলের বির্ত্তিগুলো অনায়াসে অর্জন করল। আলমিরার সব বই পড়া শেষ এবার মোটাসোটা হোমার নিয়ে ছাদে শুয়ে পড়ল। পড়া শেষে ব্যাখা বুদ্ধিদীপ্ত বর্ননায় তার বিশাল চিন্তা জগতের সাথে পরিচিত করল।
সেই থেকে তার প্রকাশ আনন্দময় হয়ে ফুটে উঠেছে। সকল বাঁধা বিপত্তি ছাড়িয়ে সে এগিয়ে যাক আরো অনেক দূর প্রতিষ্ঠিত করুক তার প্রতিভা প্রজন্মের ভালোবাসায়। আর ক'ঘন্টা পরে ফিরে আসবে আবার জন্মদিনের লগ্ন। আজ তার জন্মদিনে আবারো আমার মন তাকে পাওয়ার প্রথমদিনের র্নিমল আনন্দময় ভালোলাগায় ভরে উঠেছে। তার জন্য অন্তস্থল থেকে শুভ কামনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।