আমার ব্যক্তিগত ব্লগ আমরা কত ধরনের জিনিসপত্র কিনি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্যাকেট খুলে ফেলে দিতে হয়। এগুলো আমাদের কোন কাজে আসে না। অথচ কোম্পানীগুলো যদি একটু কষ্ট করে তাহলে প্রডাক্টের পাশাপাশি এসব প্যাকেটও আমরা ব্যবহার করতে পারি। যেমন প্যাকেটগুলো যদি গ্লাস, বো্য়্যাম, বোল, পাত্র বা ময়লা ফেলার ব্যাগের উপযোগীও হয়, তাহলে আর কেও সেটা ফেলবে না।
এসব এ কারনেই বলছি যে দেখা গেছে যেসব প্যাকেট আমরা ফেলে দেই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তার এক্সপায়ার তারিখ থাকে। নকলবাজ ব্যবসায়ীরা সেসব সংগ্রহ করে তাদের নকল জিনিস পত্র এটায় ভরে আবার বাজারে বিক্রি করে। বড় বড় শপিংমলগুলো তাদের কাছ থেকে কেনে কারন আসল ডিলারের চেয়ে তারা কম দামে সরবরাহ করে থাকে। এসব জেনেছি টিভির মিমির উপস্থাপিত একটা শো থেকে। সেখানে একজন নকলবাজ বা ভেজাল ব্যবসায়ী আর পুলিশ উপস্থিত থেকে এসব বিষয়ে বলছিল।
আবার কোম্পানীগুলো যদি ওফার দেয় যে ৫টি প্যাকেট জমা দিলে একটা ফ্রী পাবে, তাহলে সাধারন মানুষ প্যাকেট ফেলে দিবে না আর কিছুটা লাভবানও হবে। আবার কোম্পানীগুলোও তাদের পুরানো প্যাকেট ব্যবহার করতে পারবে, সুতরাং তাদেরও লাভ হবে। নকলবাজদের হাতে পড়ার চেয়ে, মুল কোম্পানীর হাতে পরা ভাল।
যে সব কোম্পানীগুলো রিসাইক্লীনের সাথে জরিত, তারা বাসাগুলোতে নিজেদের বালতি বা ব্যাগ দিতে পারে, সেখানে বাড়ির লোকজন নির্দিস্ট ধরনের জিনিসপত্র ফেলবে। পড়ে কোম্পানী সেসব সংগ্রহ করবে এবং নামমাত্র মুল্য পরিশোধ করলেও সবারই উপকার হবে।
অন্তত: নকলবাজদের হাতে পড়বে না।
এখন বাজারে মেয়নিজ, নসিলা এসব সুন্দর গ্লাসে পাওয়া যায়। কোন কোন নুডলস বোলে পা্ওয়া যায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।