গৃহশিক্ষকের বাসায় পড়তে গিয়েছিল দুই মেয়ে শিশু। এক শিশুকে কৌশলে বাইরে পাঠান শিক্ষক হাবীবুল্লাহ বাহার। হামলে পড়েন ১০ বছর বয়সী অপর শিশুটির ওপর। তার 'কামড়' ও 'আঁচড়ে' ক্ষত-বিক্ষত হয় শিশুটি। শনিবার বিকেলে সবুজবাগের কদমতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
রাতেই অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করে পুলিশ। হাবীবুল্লাহ বাহার কদমতলা দারুল ইসলাম আলিম মাদ্রাসায় অফিস সহকারী হিসেবে কাজ করেন। পাশাপাশি তিনি গৃহশিক্ষকতা করতেন।
সবুজবাগ থানার এসআই নাহিদ আহম্মেদ সমকালকে বলেন, আহত শিশুটি বাবা-মাকে কিছু জানায়নি। কিন্তু রাত ১১টার দিকে সে তার মাকে বুকে ব্যথা করছে বলে জানায়।
এরপর মা তার বুকের ক্ষত দেখে ঘটনা জানতে চান। শিশুটির মা রাতেই সবুজবাগ থানায় যৌন নির্যাতনের মামলা করেন। হাবিবুল্লাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে ধর্ষণচেষ্টার কথা স্বীকার করেছে। নির্যাতনের শিকার শিশুটি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী।
শনিবার রাতে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। রোববার শিশুটির জবানবন্দি রেকর্ড করে পুলিশ। হাবীবুল্লাহকে কারাগারে পাঠিয়েছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।