স্বাধীন দেশ হিসেবে চির দিন আমার দেশ বাংলাদেশ চির অম্লান থাকুক আর আমি আমার এই বাংলেদেশে স্বাধীন হিসেবে মরেত। আওয়ামীলীগ বিগত নির্বাচনের আগে বলে ছিল তারা ক্ষমাতায় গেলে ইসলাম বিরুধী কোন আইন করবে না। কিন্তু ক্ষামাতা এসেই তারা সম্পুর্ন ইসলাম বিরুধী কার্যক্রম শুরু করে দিল। সর্বশেষ তারা সংবিধান পরিবর্তনের মাধ্যমে তা প্রায় পুরোপুরি সম্পন্ন করল। আগামীতে আরও কতকি যে করে তা তারাই ভালো জানেন।

নিম্মে তার কয়কটি নমুনা প্রকাশ করলাম। সংবিধানের প্রথমে বিসমিল্লাহর যে অনুবাদ করা হয়েছে তা ঠিক হয়নি কারন আল্লাহ শব্দের অনুবাদ হয়না। অনুবাদে সৃষ্ট্রিকর্তা করা হয়েছে তার আরবী হলো খালেক'। আল্লাহর প্রতি আস্থা উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। তা হলে আমাদের আস্থা বা ঈমান/বিশ্বাস কোথায়? ইসলাম ধর্ম বা জীবন বিধানের ন্যায় অন্যান্য ধর্মের সমান মর্যাদা দেয়া হয়েছে।

অথচ আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন তার নিকট একমাত্র জীবন বিধান হলো ইসলাম। সমাজতন্ত্র সংবিধানে আবার স্থান দেয়া হয়েছে। অথচ সারা বিশ্ব থেকে সমাজতন্ত্র ঝাটিয়ে বিদায় করা হয়েছে। কিছু কিছু ক্ষত্রে গণ ভোটের যে বিধান ছিল তা উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। তাতে মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়েছে।

বিদেশের সাথে চুক্তি করলে তা সংসদকে জানানোর বিধান উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মুসলিম দেশের সাথে সম্পর্ক গড়ার যে বিধান ছিল তা উঠিয়ে দেয়া হয়েছে। যে আওয়ামীলীগ আন্দোলন করে কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা করে ছিল সে আওয়ামীলীগ ক্ষমাতায় এসে তা বাদ দিয়ে দিল। অর্থাৎ তারা বুঝাল ক্ষমতা থাকলে তত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন নেই। ইত্যাদি! ইত্যাদি! ।