নিন্ম মধ্যবর্তি তুমি কেমন আছ?!
আমি ভালই আছি।
কিন্তু যখন তোমাকে মনে পড়ে,
মনে পড়ে তোমার সাথে কাটানো সময়ের অনুভূতি গুলো।
তখন নিজেকে আসাড় মনে হয়,
মনে হয় এক খন্ড জড়বস্তু।
জানি এ চীরকুট তোমা পর্যন্ত পৌছবেনা।
চালতে বনের শুদ্ধ আলোয়,
আমার হাতের লেখা বোঝার চেষ্টা করবেনা।
তবুও তোমাকেই লিখছি।
হয়তবা লিখছি না, লেখা হচ্ছে।
তোমার স্বৃতিই আমাকে লিখতে বাধ্য করেছে।
তোমার অতীত স্নেহের স্থীর আতীথেয়তা,
আমাকে অস্থীর করে তুলেছে।
স্রোত এবং সময়ের মত তোমাকে ভেবেই চলেছি।
তোমাকে ভাবনায় আনতে পারাটাও একরকমের স্বান্তনা।
যা কেড়ে নেবার অপচিকির্ষক তুমি নও।
অথবা এবং তোমারে ক্ষমতা নেই।
আবার ভেবনা আমি খুব কষ্টে আছি।
আসলে তোমার না থাকাটা-
কেমন যেন একটা নির্জীব নিশ্চল অনুভূতি।
কাঁদায়ওনা হাঁসায়ওনা।
তোমাকে যে কি করে বোঝাই,
বুকের ভেতর থমকে থাকা কথাগুলি,
সেইটাই বোধে বোধগম্য নয়, আমি অক্ষম অরিন্দম।
তুমিই বলত এই ভাবনাটা চিন্তা নাকি দুচিন্তা?!
এই যাহ! পত্রলিপির লিপিতে,
জল কোথা হতে এল!?
তুমি আবার ভেবনা চোখের জল।
চোখের জল? সে তো কবেই শুকিয়ে গেছে।
শ্যাওড়া গাছের পরগাছা পুইফলটির মতই, আমি জীবন্মৃত।
শুস্ক নয়ননে তোমার পথ-পানে চেয়ে থাকি।
তুমি কখন আসবে আমার চোখে জল ঢেলে দিতে।
অনুভুতিতে দুঃখ মিশিয়ে দিতে।
জ্যোৎস্না ঝরা নিদায় নিয়ে,
আমি দিদৃক্ষা, বিবক্ষা।
আর পারছিনা, please তুমি আস।
অন্তত একটি বার, একখন্ড মৃতকল্প ভালোবাসা নিয়ে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।