simple man বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে নিয়ে গভীর ষরযন্ত্রে মেতেছে টাঙ্গাইল এডভোকেট বার সমিতি।
তাদের বক্তব্য হচ্ছে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের ছাত্র-ছাত্রীরা টাংগাইল বার সমিতিতে আইন ব্যাবসা (প্র্যাকটিস) করতে পারবেনা । যেখানে বাংলাদেশ সরকার বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি দিয়েছে এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিল বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে আইনজীবি হিসাবে অর্ন্তভূক্ত করেছে সেখানে টাঙ্গাইল এডভোকেট বার সমিতির অসুবিধাটা কোথায়?? আর টাঙ্গাইল এডভোকেট বার সমিতি বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর অধীনে পরিচালিত হয় সেখানে তারা কিভাবে একক ভাবে এই হঠকারি সিদ্ধান্ত নিলেন তা আমাদের বোধগোম্য হচ্ছে না এবং তাদের সিদ্ধান্ত আইনের দৃষ্টিতে কতটা সঠিক তা ভেবে দেখা দরকার। তাছাড়া বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের বহু ছাত্র-ছাত্রী জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট হয়ে সুনামের সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করছে এবং সারা বাংলাদেশে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যারযের ছাত্র প্রচুর আইনজীবি রয়েছে। এখানে কারন হিসাবে টাংগাইল বার সমিতির বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিার মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে কিন্তু এটা দেখার দায়িত্ব বাংলাদেশ সরকারের বা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের।
টাংগাইল বার সমিতিকে এসব দেখার দায়িত্ব দেয়া হয় নাই এবং কিছু কুচক্রি আইনজীবি হিংসা পরায়ন হয়ে এসব ষরযন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। কারন হিসাবে তারা মনে করতে পারে ল” তে অর্নাস, মার্স্টাস করা ছাত্র- ছাত্রী টাংগাইল বার সমিতির মাধ্যমে আইন ব্যাবসা শুরু করলে তাদের আইন ব্যবসায় ভাটা পরতে পারে। আইনজীবিরা হচ্ছে সমাজ গড়ার কারিগর কিন্তু টাঙ্গাইল এডভোকেট বার সমিতির এই সিদ্ধান্ত সর্ম্পুণ ভবে তাদের মূর্খতার পরিচয় দিযেছে। টাঙ্গাইল এডভোকেট বার সমিতির সভাপতি, সাধারন সম্পাদক এবং যুগ্ন সম্পাদকের উচিত অতি দ্রুত তাদের এই হটকারী সিদ্ধান্তের পরিবর্তন করা । তানা হলে আইনজীবি হিসাবে তারাই আইনের মার প্যাচে পড়ে যেতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।