মিরপুর
কিছুদিন আগে ঢাকা হতে বগুড়ার উদ্দেশ্য রওনা হই, সাথে আমার 2 বন্ধু। সচক্ষে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে একমাত্র সরকার অনুমোদিত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যবেনের জন্য। যার বর্তমান বযস 5 বছর প্রায়। ক্যাম্পাস এ পৌছে আমার চোখ তো ছানা ভরা। মোট 8টি রুম দিয়ে 4 টি অনুষদে পড়ানো হয়।
8 টি রুমের মধ্যে 2 টি অফিসের কাজে ব্যবহার হয়। 1 টি লাইব্রেরী, বই গুলোতে ধূলোর স্তও ভরা। হঠাৎ একটু সরগোল দেখে এগিয়ে গিয়ে দেখি কয়েকজন বহিরাগত ব্যক্তি পান/বিড়ি খাচ্ছে আর টিভি দেখছে। আমরা সরে আসার পর আবার আগের মতোই সরগোল হতে াকল। একটি রুম পার হতেই দেখি বয়স্ক 2/3 জন লোক কি বিষয় নিয়ে যেন আলোচনা করছে।
পরিচয় দিয়ে তাদেও পরিচয় জানতে চাইলে তারা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পরিচয় দেন। তারা জানালেন পূর্বে তারা স্কুল/কলেজের শিক্ষক ছিলেন। আমার মাথায় তো আকাশ ভাঙ্গয়া পড়ল, কয়কি? স্কুলের রির্টায়াড শিক্ষক দিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এর কাস নেয়া হয় ?? কোন ছাত্র চো েখ পরে নাই এই পর্যন্ত। আমি নিজেই ঢাকার একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যারয়ে পড়াশোনা করেছি। এর কিছু মিল তো এখানে খুজে পাইনি।
2 তলা একটি ভবনের 8টি রুম এ কি করে একটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয় তা দেখার কেউ নেই এখানে। পরবতর্ীতে উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের ব্যক্তিদের পরিচয় দিলে অনেকের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যলয়ের মানসিক চিন্তাধারা পরিবর্তন হবে . . চলবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।