আজকে প্রায় সব খবরের কাগজগুলোতে আমাদের আওয়ামী ওলামা লীগের উপদেষ্টা মাওলানা মাসউদ সর্ম্পকে বড় একটা বেশ মজার খবর পড়লাম। আপনারা নিচ্শয় তা দেখেছেন । হযরত মাওলানা মাসউদ সহেবকে বিভিন্ন ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে উনি বহুত সুন্দর ভাবে সে সবের উত্তর দিয়েছেন। মারহাবা, মারহাবা, হুজুরে আওয়ামী ওলামা, হুজুরে গালীমানি মারহাবা!
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে হজরত মাওলানা মাসউদ -মাইতে কালবী, ধওয়ী দিশারী বলেন যে উনি আল্লাহ-রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে যারা বেয়াদবি করছে তাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত দেয়ার জন্য ও সঠিক পথে আনার জন্য তাদের আস্তানায় গিয়েছেন। এমন কি তাদের জন্য দোয়া করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন।
প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মহানবী (স.)-এর দাওয়াত ছিল কাফেরদের কাছে। কাফেরদের কাছে না গেলে তিনি দ্বীনের দাওয়াত দিতেন কিভাবে?
ইসলামবিদ্বেষী লোকদেরকে আল্লাহর পথে দাওয়াত দেয়া ও হেদায়েতের উদ্দেশ্য নিয়েই তিনি এমন কিছু কজ করেছেন যা তাকে বিতর্কিত্ অবস্হানে নিয়ে গেছে। হুজুরের নিয়ত ছিল পাকা পোক্ত কিন্ত উনার কাজগুলো হয়তো সঠিক হ্য়নি। ভূলবশত হ্য়তোবা কিছু নাজায়েজ কাজ করেছেন, তাতে কি আসে যায়? স্যাকুলার ইসলামে এগুলো কেন আরও অনেক কিছুই জায়েজ এবং এসবের সুযোগ না নেয়াটাই আসলে নাজায়েজ! তাই আমাদের স্যাকুলার আও্য়ামী ওলামা মাশয়েখের সমালোচনা কানে না নেয়াটাই শ্রেয়!
ছোটবেলা শুনেছিলাম এক টুপী-দাড়ীওয়ালা লোককে বেশ্যা পাড়ায় দেখে একজন সুধল এখানে কি করেন? লোকটি উত্তর দিল: বেশ্যাদেরকে পাপের কাজ ছেড়ে, ভালোর পথে চলার উপদেশ দিচ্ছি।
যদিও অনেকের কাছে আমাদের আওয়ামী ওলামা লীগের উপদেষ্টা মাওলানা মাসউদের কিছু কর্ম-কান্ড বির্তকিত - এর মধ্যে অনেক হিকমৎ রয়েছে।
এই গায়েবী হিকমৎগুলো স্যাকুলার মাশায়েখ ছাড়া সবাই বুঝবে না - বুঝার সাধ্য তাদের নাই! আওয়ামী ওলামা লীগ তাই করছে যা অন্যরা করতে নারাজ! পথভ্রষ্ট মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিতে এমন বলিদান খুবই বিরল। তাই না? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।