আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মালদ্বীপে বাঙালি শ্রমিক !!!

একদিন শব্দ হবে অকারণে ... Funadhoo (Dhivehi: ފުނަދޫ) is one of the inhabited islands of the Shaviyani Atoll administrative division and geographically part of the Miladhummadulhu Atoll in the Maldives. It is the central, capital district of Shaviyani Atoll, from 2011 by the order of the Magistrate Court of Shaviyani Atoll, after it has been changed to Sh. Milandhoo in 2009 by the government. It was the capital of Shaviyani Atoll till 26 October 2009. Funadhoo is a very common Maldivian place name and is derived from the Dhivehi name for the tree Calophyllum inophyllum (or Funa) which grows on the shores of some islands. The length of this Island is 2350m and the width is 450m and the population is 2900. The distance from Male (The capital of Maldives) is 218.39 km. আমার এ সংক্ষিপ্ত গল্পে শুধু ফুনাধু – না, বরং সমগ্র মালদ্বীপের চিত্র ফুটে উঠবে। মালদ্বীপে প্রচুর অবৈধ বাঙালি (বাংলাদেশি) শ্রমিক আছে। এদের বেশির ভাগই দিনমজুর। রাজধানি মালেতে এরা ফুটপাতে বসে থাকে কাজের আশায়। আর রাতে থাকে তথাকথিত ‘গেস্ট হাউজ’ নামে মানবেতর থাকার জায়গায়।

সেখানে বিছানায় যেমন গাদাগাদি করে মানুষ থাকে ... তেমনি থাকে ছারপোকা। মালদ্বীপের (দিবেহি রাজ্যের) বিভিন্ন দ্বীপে বাঙালি ছড়িয়ে আছে ... দোকানে, রেস্তরায়, রিসর্ট গুলিতে, মাছ ধরার ধনীতে (দিবেহি নৌকা), জোগানদার হিসেবে তারা কাজ করে। এদের বেশির ভাগের কোনও বৈধ কাগজ পত্র নাই। সবাই ভয়ে থাকে। তবে এরা শুধু আল্লাহর ভরসায় থাকে তাই তাদের নিজেদের দেওয়া ভিসার নাম 'আল্লাহ ভিসা (ভরসা)' !!! এসব বাঙালি মালদ্বীপে যায় মাথাপিছু দেড় থেকে দু’লাখ টাকা খরচ করে ... যার বেশির ভাগ চলে যায় দেশী ও বিদেশী দালালের পেটে।

আর এদের প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে কাছের লোকজনই। যেমন দালাল ভাইকে, শালাকে, দুলাভাইকে, বন্ধুকে, গ্রামের পরিচিতজনকে লোভ দেখাই ভাল বেতনের, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকার জায়গার, বাৎসরিক ছুটিতে বিমান ভাড়ার ইত্যাদির। এরপর সব ফাঁকা বুলি। ভাগ্য যাদের ভালো তারা কাজ পায় ... কিছুটা সুবিধা পায়। তবে আনুমানিক শতকরা আশি ভাগ বাঙালির কপালে বেতন ঠিকমতো জুটে না।

স্বভাবজাত ভাবে বেশির ভাগ বাঙালির চরিত্র বেশ কুটিল ও দুর্বোধ্য, অশিক্ষিত ও অসহায় এসব বাঙালির জীবনে যেমন দুর্ভোগ তেমনি তা দেশের প্রিয়জনের কাছে স্বীকার না করার প্রবনতা। আজগর কষ্টে আছে খুব ... কিন্তু মা বাবাকে তা জানায় না ... দেশে ১০,০০০ টাকা কোনমতে পাঠালে প্রতিবেশীদের জানায় ৫০,০০০ এর কথা ... তা না হলে নাকি তার আত্মসম্মানে বাধে। সিদ্দিক ভাই দেশে টাকা পাঠাতে পারছে না ... তার বৌ আর এক জনের সাথে ভাগবে শীগ্রি। একরামুল তার ভাইকে বিদেশে আসতে নিষেধ করে ... আর তার ভাই প্রাইমারী ইস্কুলের শিক্ষকতা ছেড়ে বিদেশ যেতে চায় ... ভাইয়ের মতো ডলার কামাবে ... ভাবে ভাই তাকে মিথ্যা বলে। বাবর তার বন্ধুদের মিথ্যা কথা বলে মালদ্বীপে নিয়ে আসে ... এতে তার মোটা টাকা লাভ হয়।

ফুনাধুর এক রাজমিস্ত্রি খুব ঝামেলায় আছে ... দেশে সে টাকা পাঠাতে পারছে না ... কিন্তু তার বৌ ভাবে বাপ-মার কাছে টাকা পাঠায় ... আর বাপ-মা ভাবে উল্টোটা। কোন রকমের খাবার আর থাকার জায়গা পেয়ে বর্তে যাওয়া বাঙালি কয়েক মাসেই হাপিয়ে উঠে। সে বুঝে ফেলে যে তার খরচের টাকা তো দূরে থাক ... কিছু মূলধন নিয়ে দেশে ফেরা তার জন্য বড় মুশকিল। বেতন না পেয়ে মহাজনের সাথে ঝগড়া করলে আরও যেন ক্ষতি ... গালি দিয়ে কাজ থেকে বিদায় করে দেবে। সেখানে আসবে নতুন বাঙালি।

আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্ত। আর বাঙালিদের এই দুর্দশার পেছনে দায়ী কিছু বদ বাঙালি আর তাদের দিবেহি বন্ধু। মাথাঠুকে মড়া কিছু বাঙালি দীর্ঘ তিন বছরের পরিশ্রমে তৈরি করেছে ছবির (Picture No: 001) মসজিদটি। মসজিদটি উপরে উল্লিখিত ফুনাধু দ্বীপে অবস্থিত। কাজ যখন শেষ তখন তাদের চৌদ্দ মাসের বেতন বাকী।

তারা পালাতে চায় ... তবু সেটা কঠিন ... দেশে ফেরার টাকা নাই ... অন্য জায়গায় কাজ পাবার সম্ভাবনা কম। দ্বীপে আটকে পড়া জীবন ... চাইলেও ধনীতে উঠা যায়না ... মহাজনের অনুমতি লাগবেই ... আধুনিক দাসপ্রথার এক মর্মান্তিক উদাহরণ। তাছাড়া বাঙালিদের নিজেদের মধ্যে নাই কোন মিল ... নিজেরা নিজেদের ঠকাতে ব্যস্ত। একজন আরেকজনের টাকা মেরে দেয়। চলে জুয়া ... অনেকেই মাদকাগ্রস্থ ... ভণ্ডামি আর মিথ্যার চল তাদের মধ্যে খুব বেশি।

আর অনেক সাধারণ সহজ সরল বাঙালি আছে ... তাদের অবস্থা মর্মান্তিক। অর্থকষ্টে আর ক্ষুধায় কাটে তাদের জীবন। পথে আছে ছিনতাই এর ভয় ... খুন হয়ে যাওয়ার ভয়। অসাধু উপায়ে তৈরি মসজিদটিতে অনেক হল্লা করে পড়া হল প্রথম নামাজ। অন্যের ক্ষতির মধ্যে দিয়ে তৈরি সরকারী মসজিদটিতে নিয়মিত নামাজ পড়ে মহান আল্লাহর কাছে তারা আবেদন করে পাপমোচনের।

কাসেম নামে এক বাঙালি খুব সাফসুতরা না হওয়ায় (সে কাজ করতে করতে আজান দিলে সে মসজিদে যেত ... পোশাক পালটিয়ে নামাজে যাওয়ার সময় তার ছিলো না) তার মসজিদে নামাজ পড়া নিষেধ ছিলো। চালিয়ে যাও দাদারা। কতোই তো রঙ্গ দেখার আছে বাকী!!! মালদ্বীপের মুসলিমরা ইসলামের নামে বড় বড় কথা বললেও তাদের জীবন যাপনে অনেক কিছুই আপনার কাছে অসঙ্গত ঠেকবে ... যেমন বিয়ের আগেই যৌনমিলন। প্রায়ই দেখা যায় যে কিশোর কিশোরী ঝোপে ঝাড়ে ঢুকে পড়ছে। যুবকদের মাথায় মোবাইল, মোটর-বাইক আর মেয়ে ছাড়া আর যা আছে তা হলো মাদক আর ফুটবল।

ছবিতে (Picture No: 002) দেখা যাচ্ছে ... ভাই তার বোনকে ইস্কুল থেকে বাসায় নিয়ে আসছে। এরা সৎ ভাই বোন। সৎ মায়ের কল্যাণে ছেলেটি ইস্কুলে পড়তে পারছে না। ছেলেটিকে একদিন খেলতে দেখে আমি জিজ্ঞেস করি ... তার ইস্কুল বন্ধ কি না? বিষাদগ্রস্থ মলিন চেহারায় ছেলেটি উত্তর দেয় যে ... সে ইস্কুলে যায় না। পরে খোজ নিয়ে জেনেছিলাম ... সৎ মা তাকে ইস্কুলে পড়তে পাঠায় না ... আর বাসায় ফাই ফরমাস খাটায়।

আবার আসি বাঙালির কথায়। মালদ্বীপের অবৈধ বেশিরভাগ বাঙালি যে কোনো উপায়ে দেশে ফিরে আসতে চায়। কিন্তু নানা চাপে তা পারছে না। এভাবে অজানার পেছনে না ছুটে তারা কিন্তু পারে ... দশজন মিলে দেশেই কিছু করতে ... 10x150,000BDT ... অনেক টাকা সমবায় সমিতির মাধ্যমে কিছু করার জন্য। তবে বৈদেশিক মুদ্রার আমদানি বজায় রাখতে সরকারকে সচেতন হতে হবে যেন বৈধ উপায়ে দক্ষ শ্রমিক দেশের বাইরে যেতে পারে।

তার আগে সচেতন হতে হবে আমাদের নিজেদের ... হতে হবে দক্ষ ... বুঝতে হবে ভালোমন্দ ... দেশের বাইরে গেলে ঝগড়া ফ্যাসাদ না করে মিলেমিশে থাকতে হবে। তবে কথা হলো ... অশিক্ষিত বাঙালি এ লেখা পড়বে না ... শুধরাবেও না। Funadhoo (Dhivehi: ފުނަދޫ) is one of the inhabited islands of the Shaviyani Atoll administrative division and geographically part of the Miladhummadulhu Atoll in the Maldives. It is the central, capital district of Shaviyani Atoll, from 2011 by the order of the Magistrate Court of Shaviyani Atoll, after it has been changed to Sh. Milandhoo in 2009 by the government. It was the capital of Shaviyani Atoll till 26 October 2009. Funadhoo is a very common Maldivian place name and is derived from the Dhivehi name for the tree Calophyllum inophyllum (or Funa) which grows on the shores of some islands. The length of this Island is 2350m and the width is 450m and the population is 2900. The distance from Male (The capital of Maldives) is 218.39 km. আমার এ সংক্ষিপ্ত গল্পে শুধু ফুনাধু – না, বরং সমগ্র মালদ্বীপের চিত্র ফুটে উঠবে। মালদ্বীপে প্রচুর অবৈধ বাঙালি (বাংলাদেশি) শ্রমিক আছে। এদের বেশির ভাগই দিনমজুর।

রাজধানি মালেতে এরা ফুটপাতে বসে থাকে কাজের আশায়। আর রাতে থাকে তথাকথিত ‘গেস্ট হাউজ’ নামে মানবেতর থাকার জায়গায়। সেখানে বিছানায় যেমন গাদাগাদি করে মানুষ থাকে ... তেমনি থাকে ছারপোকা। মালদ্বীপের (দিবেহি রাজ্যের) বিভিন্ন দ্বীপে বাঙালি ছড়িয়ে আছে ... দোকানে, রেস্তরায়, রিসর্ট গুলিতে, মাছ ধরার ধনীতে (দিবেহি নৌকা), জোগানদার হিসেবে তারা কাজ করে। এদের বেশির ভাগের কোনও বৈধ কাগজ পত্র নাই।

সবাই ভয়ে থাকে। তবে এরা শুধু আল্লাহর ভরসায় থাকে তাই তাদের নিজেদের দেওয়া ভিসার নাম 'আল্লাহ ভিসা (ভরসা)' !!! এসব বাঙালি মালদ্বীপে যায় মাথাপিছু দেড় থেকে দু’লাখ টাকা খরচ করে ... যার বেশির ভাগ চলে যায় দেশী ও বিদেশী দালালের পেটে। আর এদের প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে কাছের লোকজনই। যেমন দালাল ভাইকে, শালাকে, দুলাভাইকে, বন্ধুকে, গ্রামের পরিচিতজনকে লোভ দেখাই ভাল বেতনের, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকার জায়গার, বাৎসরিক ছুটিতে বিমান ভাড়ার ইত্যাদির। এরপর সব ফাঁকা বুলি।

ভাগ্য যাদের ভালো তারা কাজ পায় ... কিছুটা সুবিধা পায়। তবে আনুমানিক শতকরা আশি ভাগ বাঙালির কপালে বেতন ঠিকমতো জুটে না। স্বভাবজাত ভাবে বেশির ভাগ বাঙালির চরিত্র বেশ কুটিল ও দুর্বোধ্য, অশিক্ষিত ও অসহায় এসব বাঙালির জীবনে যেমন দুর্ভোগ তেমনি তা দেশের প্রিয়জনের কাছে স্বীকার না করার প্রবনতা। আজগর কষ্টে আছে খুব ... কিন্তু মা বাবাকে তা জানায় না ... দেশে ১০,০০০ টাকা কোনমতে পাঠালে প্রতিবেশীদের জানায় ৫০,০০০ এর কথা ... তা না হলে নাকি তার আত্মসম্মানে বাধে। সিদ্দিক ভাই দেশে টাকা পাঠাতে পারছে না ... তার বৌ আর এক জনের সাথে ভাগবে শীগ্রি।

একরামুল তার ভাইকে বিদেশে আসতে নিষেধ করে ... আর তার ভাই প্রাইমারী ইস্কুলের শিক্ষকতা ছেড়ে বিদেশ যেতে চায় ... ভাইয়ের মতো ডলার কামাবে ... ভাবে ভাই তাকে মিথ্যা বলে। বাবর তার বন্ধুদের মিথ্যা কথা বলে মালদ্বীপে নিয়ে আসে ... এতে তার মোটা টাকা লাভ হয়। ফুনাধুর এক রাজমিস্ত্রি খুব ঝামেলায় আছে ... দেশে সে টাকা পাঠাতে পারছে না ... কিন্তু তার বৌ ভাবে বাপ-মার কাছে টাকা পাঠায় ... আর বাপ-মা ভাবে উল্টোটা। কোন রকমের খাবার আর থাকার জায়গা পেয়ে বর্তে যাওয়া বাঙালি কয়েক মাসেই হাপিয়ে উঠে। সে বুঝে ফেলে যে তার খরচের টাকা তো দূরে থাক ... কিছু মূলধন নিয়ে দেশে ফেরা তার জন্য বড় মুশকিল।

বেতন না পেয়ে মহাজনের সাথে ঝগড়া করলে আরও যেন ক্ষতি ... গালি দিয়ে কাজ থেকে বিদায় করে দেবে। সেখানে আসবে নতুন বাঙালি। আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্ত। আর বাঙালিদের এই দুর্দশার পেছনে দায়ী কিছু বদ বাঙালি আর তাদের দিবেহি বন্ধু। মাথাঠুকে মড়া কিছু বাঙালি দীর্ঘ তিন বছরের পরিশ্রমে তৈরি করেছে ছবির (Picture No: 001) মসজিদটি।

মসজিদটি উপরে উল্লিখিত ফুনাধু দ্বীপে অবস্থিত। কাজ যখন শেষ তখন তাদের চৌদ্দ মাসের বেতন বাকী। তারা পালাতে চায় ... তবু সেটা কঠিন ... দেশে ফেরার টাকা নাই ... অন্য জায়গায় কাজ পাবার সম্ভাবনা কম। দ্বীপে আটকে পড়া জীবন ... চাইলেও ধনীতে উঠা যায়না ... মহাজনের অনুমতি লাগবেই ... আধুনিক দাসপ্রথার এক মর্মান্তিক উদাহরণ। তাছাড়া বাঙালিদের নিজেদের মধ্যে নাই কোন মিল ... নিজেরা নিজেদের ঠকাতে ব্যস্ত।

একজন আরেকজনের টাকা মেরে দেয়। চলে জুয়া ... অনেকেই মাদকাগ্রস্থ ... ভণ্ডামি আর মিথ্যার চল তাদের মধ্যে খুব বেশি। আর অনেক সাধারণ সহজ সরল বাঙালি আছে ... তাদের অবস্থা মর্মান্তিক। অর্থকষ্টে আর ক্ষুধায় কাটে তাদের জীবন। পথে আছে ছিনতাই এর ভয় ... খুন হয়ে যাওয়ার ভয়।

অসাধু উপায়ে তৈরি মসজিদটিতে অনেক হল্লা করে পড়া হল প্রথম নামাজ। অন্যের ক্ষতির মধ্যে দিয়ে তৈরি সরকারী মসজিদটিতে নিয়মিত নামাজ পড়ে মহান আল্লাহর কাছে তারা আবেদন করে পাপমোচনের। কাসেম নামে এক বাঙালি খুব সাফসুতরা না হওয়ায় (সে কাজ করতে করতে আজান দিলে সে মসজিদে যেত ... পোশাক পালটিয়ে নামাজে যাওয়ার সময় তার ছিলো না) তার মসজিদে নামাজ পড়া নিষেধ ছিলো। চালিয়ে যাও দাদারা। কতোই তো রঙ্গ দেখার আছে বাকী!!! মালদ্বীপের মুসলিমরা ইসলামের নামে বড় বড় কথা বললেও তাদের জীবন যাপনে অনেক কিছুই আপনার কাছে অসঙ্গত ঠেকবে ... যেমন বিয়ের আগেই যৌনমিলন।

প্রায়ই দেখা যায় যে কিশোর কিশোরী ঝোপে ঝাড়ে ঢুকে পড়ছে। যুবকদের মাথায় মোবাইল, মোটর-বাইক আর মেয়ে ছাড়া আর যা আছে তা হলো মাদক আর ফুটবল। ছবিতে (Picture No: 002) দেখা যাচ্ছে ... ভাই তার বোনকে ইস্কুল থেকে বাসায় নিয়ে আসছে। এরা সৎ ভাই বোন। সৎ মায়ের কল্যাণে ছেলেটি ইস্কুলে পড়তে পারছে না।

ছেলেটিকে একদিন খেলতে দেখে আমি জিজ্ঞেস করি ... তার ইস্কুল বন্ধ কি না? বিষাদগ্রস্থ মলিন চেহারায় ছেলেটি উত্তর দেয় যে ... সে ইস্কুলে যায় না। পরে খোজ নিয়ে জেনেছিলাম ... সৎ মা তাকে ইস্কুলে পড়তে পাঠায় না ... আর বাসায় ফাই ফরমাস খাটায়। আবার আসি বাঙালির কথায়। মালদ্বীপের অবৈধ বেশিরভাগ বাঙালি যে কোনো উপায়ে দেশে ফিরে আসতে চায়। কিন্তু নানা চাপে তা পারছে না।

এভাবে অজানার পেছনে না ছুটে তারা কিন্তু পারে ... দশজন মিলে দেশেই কিছু করতে ... 10x150,000BDT ... অনেক টাকা সমবায় সমিতির মাধ্যমে কিছু করার জন্য। তবে বৈদেশিক মুদ্রার আমদানি বজায় রাখতে সরকারকে সচেতন হতে হবে যেন বৈধ উপায়ে দক্ষ শ্রমিক দেশের বাইরে যেতে পারে। তার আগে সচেতন হতে হবে আমাদের নিজেদের ... হতে হবে দক্ষ ... বুঝতে হবে ভালোমন্দ ... দেশের বাইরে গেলে ঝগড়া ফ্যাসাদ না করে মিলেমিশে থাকতে হবে। তবে কথা হলো ... অশিক্ষিত বাঙালি এ লেখা পড়বে না ... শুধরাবেও না। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.