গত রোববার জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর নেয়া এই সিদ্ধান্ত সোমবার থেকে কার্যকর হয়েছে বলে ব্যুরোর ইমিগ্রেশন পরিচালক আব্দুল লতিফ খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটবকমকে জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “মালদ্বীপে যে সব শ্রমিক অবস্থান করছে, তাদের কর্মপরিবেশ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সরকারের এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।”
শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ দেখতে শিগগিরই একটি প্রতিনিধি দল দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্রটি সফরে যাবে বলে জানান লতিফ খান।
প্রতিনিধি দলের সফর শেষে দেয়া সুপারিশের পর পুনরায় মালদ্বীপে শ্রমিকদের ছাড়পত্র দেয়া শুরু হতে পারে জানান তিনি।
সরকারি হিসেবে, ১৯৭৩ সাল থেকে এ বছরের ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ২৮ হাজার শ্রমিক মালদ্বীপে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রায় ৮ হাজার গেছে এই বছর।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।