আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফয়েজ লেকে এক ঘন্টা - ১

(উপরের ছবিটা গুগল মামুর সূত্রে পাওয়া) আমাদের অফিসিয়াল ট্যুরের শেষ মুহূর্তে ফেরার পথে দুই ঘন্টার জন্য ফয়েজ লেকে ঘোরার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু আমাদের গুরু শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসলেন। ঐখানে নাকি সময় নষ্ট করা ঠিক হবে না। আমাদের মেজাজ খারাপ। আমরা তো যাবোই।

যা হোক গুরু চুপচাপ থাকলেন। রওনা দেবার পর শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। গুরু এইবার সুযোগ পেয়ে গেলেন। বৃষ্টির মধ্যে ফয়েজ লেকে ঘোরাঘুরি করে সুবিধা হবে না এই ছুতায় আমাদের ফয়েজ লেক যাত্রা বাতিল করে দিলেন। আমরা বললাম, এখুনি বাতিল করার কিছু নেই।

বৃষ্টি যে টানা হবে এমন তো কথা নেই। ঐখানে গিয়ে যদি বৃষ্টি থাকে তাহলে নামব না, আর বৃষ্টি থেমে গেলে আমাদের কেউ থামাতে পারবে না। বৃষ্টিও সেদিন আমাদের কথা শুনেছিল নিশ্চয়ই। ঠিক ফয়েজ লেকে পৌঁছানোর একটু আগে সে বিদায় নিল। আমরাও নাচতে নাচতে রওনা দিলাম।

গুরু নিশ্চয়ই মনে মনে বৃষ্টিকে বকা দিচ্ছিলেন। সেটার প্রভাব কিছুটা আমাদের উপরও পড়ল। দুই ঘন্টার জায়গায় এখন এক ঘন্টা সময় পেলাম লেক দেখার জন্য। তা-ই সই। আমরা তো আর বাচ্চাদের মত রাইডে চড়ব না।

লেকটা দেখাই মূল উদ্দেশ্য। ঢোকার আগেই আমাদের নিয়ম অনুযায়ী গ্রুপ ছবি তোলা হল। এরপর একে একে টিকেট নিয়ে ঢুকে পড়লাম। একদিক দিয়ে হাঁটা শুরু হল। আর সেই সাথে ক্যামেরার ক্লিক ক্লিক।

এইবার আর বেশি কথা না বলি। শুধু ছবিই চলুক। ১. ২. ৩. ৪. ৫. রাজহাঁসগুলো ভারী দুষ্টু। একটু পর পর চিৎকার করতে করতে তাড়া দেয়। ৬. ৭. ৮. ৯. ঐ যে ভটভটি নৌকা দেখা যায়।

এই নৌকায় চড়েই লেক ঘুরে দেখতে হয়। ১০. এইবার নৌকায় চড়ে লেকের ছবি তোলার পালা। ১১. ১২. ১৩. ১৪. ১৫. অনেক ছবি হয়ে যাচ্ছে। এদিকে কারেন্টও শুরু করেছে যন্ত্রণা। আজকে এটুকুই থাক।

পরের পর্বে বাকীগুলো দিব।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.