নির্মাণ চলছে...... উনি দেশের প্রতিষ্ঠিত বিনোদন পত্রিকা আনন্দধারার সম্পাদক। একই সঙ্গে দেশের খ্যাতনামা নাট্যকার ও নাট্য নির্মাতা। দেশের মিডিয়া নিয়ে অনেক বড় বড় কথা বলেন-লেখায়, টক শো'তে। কিছুদিন আগে একুশে টিভির একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ''দেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর তরুণীদের এ সেক্টরে আরো অংশগ্রহণ থাকা উচিত। '' ভালোই বলেছেন চয়নিকা চৌধুরীর স্বামী অরুণ চৌধুরী!! কারণ এতে অরুণ চৌধুরীদের ভোগের সামগ্রী হবে মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নেশায় বুদ হয়ে থাকা তরুণীরা।
লম্পট অরুণ চৌধুরীর মতো মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা(!) শ্লীলতাহানী করেই যাবেন তার কোনো বিচার হবে না। হায়! চৈতির নগ্ন ভিডিও নিয়ে পত্রিকায়, ব্লগে ব্যাপক হৈ চৈ পড়ে। অথচ আড়ালেই থেকে যায় এনামুল হক নির্ঝরের মতো লম্পট নির্মাতারা। রাজীবদের কিছু হয় না। কেবল সমাজ থেকে আলাদা হয়ে পড়ে প্রভারা।
(প্রভাদের কোনো দোষ নেই তা বলছি না) দেশের প্রচলিত আইনেও লম্পটদের বিচার হয় না। দেশের প্রধান ও বিরোধী দলীয় নেত্রী দুজন নারী থাকার পরও নারীর প্রতি এসব শ্লীলতাহানীর কোনো বিচার হয় না। ''চাকরি থেকে বরখাস্ত অরুণ চৌধুরী''। স্রেফ এটাই শুধু তার শাস্তি? দিনের পর দিন এ অরুণ চৌধুরী দেশের উঠতি মডেল ও অভিনেত্রীদের ইচ্ছায় অনিচ্ছায় ভোগ করে যাচ্ছেন। ''ব'' আদ্যক্ষরের একটি মডেলের সাথে ক্লিনম্যান(!) অরুণ চৌধুরীর গোপন ক্যামরায় ধারণকৃত ভিডিওটি যারা দেখেছেন তারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন কতো নীচু মানসিকতার অধিকারী এ বিনোদন সম্পাদক।
দীর্ঘদিন ধরেই অরুণ চৌধুরীর বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ছিলো। আনন্দধারার সাবেক এক রিপোর্টার জানিয়েছেন, ''বর্তমানে দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক মডেল অভিনেত্রীকে অরুণ চৌধুরীর ইচ্ছায় অনিচ্ছায় ভোগ করেছেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত এক অভিনেত্রীর চড়ও খেয়েছিলেন এই অসভ্য লোকটি। এবার হাতেনাতে ধরা খেলেন এই লম্পট। অরুণ চৌধুরীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।