নিজেকে নিয়ে ভাবছি কদিন ধরেই আন্দোলন চলছিলো। ছাত্রীরা তাদের আগের অধ্যক্ষ এর অপসারন দাবী করে আসছিল আর সিনিয়র শিক্ষক আম্বিয়া বেগমকে তারা অধ্যক্ষ হিসাবে দেখতে চাচ্ছিল। কিন্তু সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অধ্যক্ষ করা হল মঞ্জুয়ারা বেগমকে অথচ ছাত্রীরা তাদের প্রিয় আম্বিয়া বেগমকে অধ্যক্ষ হিসাবে দেখতে চেয়েছিল। তিনি কেন হলেন না? এর পিছনে কি কোন উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার ছিল? তিনি নাকি মৌলবাদী!! তার হিজাব পরাকেই কি মৌলবাদের নির্দেশক হিসাবে ধরা হয়েছে। ছাত্রীদের চাওয়া পাওয়ার কোনই মূল্য নেই? এভাবে কি হিজাব তথাপি ইসলামের প্রতি উপহাস করা হল না? এটা কি নারীর অধিকার, তার স্বাধীনতা এর উপর আঘাত নয়? তথাকথিত নারীবাদীরা কেন চুপ আছে? কারন তারা আসলে নারীর অধিকার কি সে সম্পর্কে ভালো বোঝেন না তারা শুধুমাত্র নিজেদের ক্ষমতায়ন কেই বোঝেন। এই ঘটনার মাধ্যমে কি নারীদের সম্মান, শুদ্ধতার নিশ্চায়ক হিজাবের প্রতি কোমলমতি ছাত্রীদের একটি নেগেটিভ ধারনা তৈরী করা হল না?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।