প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়।
পরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা সাংবাদিকদের বলেন, অর্পিত সম্পত্তির জন্য আবেদন করার শেষ সময় ছিল ৩০ জুন। যারা আবেদন করতে পারেননি তাদের জন্য আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়াতে আইনটি সংশোধন করা হচ্ছে।
বর্তমানে সংসদ অধিবেশন না থাকায় সংশোধিত আইনটি রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে বলে সচিব জানান।
তিনি জানান, দুটি ‘ক্যাটাগরিতে’ অর্পিত সম্পত্তির তালিকা করা হয়েছে।
এর মধ্যে ‘ক’ তালিকাভুক্ত সম্পত্তি সরকারের দখলে রয়েছে বা ইজারা দেয়া হয়েছে। আর ‘খ’ তালিকার সম্পত্তি সরকারের দখলে বা ইজারায় নেই।
এর মধ্যে ‘ক’ তালিকাভুক্ত সম্পত্তি নিয়ে মামলা নিষ্পত্তিতে ৬১টি জেলায় একটি করে ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রর্ত্যপণ আদালত (ট্রাইব্যুনাল) এবং আপিল ট্রাইব্যুনাল করার প্রস্তাব গত এপ্রিলে অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা।
বিদ্যমান আইন অনুযায়ী মূল ট্রাইব্যুনাল পরিচালনা করতো জেলা জজ আদালত, আর আপিল করতে হতো সুপ্রিম কোর্টে।
আইনের এই ধারাটি সংশোধন করে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য অতরিক্তি জেলা জজ ও সেশন জজদেরও আদালত পরিচালনার ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে।
আর আপিল নিষ্পত্তি করবে জেলা দায়রা জজ।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “এর ফলে আদালতের সংখ্যা বাড়বে এবং মামলার নিস্পত্তি দ্রুততর হবে।
সরকারি হিসাবে দেশে অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণ ৬ লাখ ৬০ হাজার একর।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।