ফ্রান্সের সুদৃশ্য নিদর্শন আইফেল টাওয়ার এর কথা তো আমরা সবাই অনেক শুনেছি। বিভিন্ন ফটোগ্রাফে কিংবা সিনেমায় এই অপূর্ব ইমারত বা টাওয়ারটির চোখ ধাঁধানো কারুকাজও দেখেছি। কিন্তু এই টাওয়ারটি নির্মাণের পেছনের ইতিহাস আমরা হয়তো অনেকে জানিই না। আজ অবশ্য আমরা আইফেল টাওয়ার বানানোর সেই অজানা গল্পটিই জানার চেষ্টা করবো।
ফ্রান্সের প্যারিস শহরে আইফেল টাওয়ার বা মিনারটি আসলেই পৃথিবীর কোন স্থাপনা নির্মাণের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনাই বটে।
১৮৮৭ সালে ফ্রান্স সরকার যখন ফরাসী বিপ্লবের স্মৃতি শর্তবাষিকী পালনের তোড়জোড় করছিলেন তখন সেই ঘটনাটিকে স্মরণীয় এক নিদর্শনে ধরে রাখার জন্যই এই প্রতীক মিনারটি তৈরীর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন তারা। আর এ কাজের জন্য বিখ্যাত সেতু প্রকৌশলী ‘আলেকজান্ডার গুসটাভ আইফেল’কে (Alexandre Gustave Eiffel) বেছে নেওয়া হয়েছিলো। তিনি পেটা লোহার (Worught) খোলা জাফরি (Open lattice) দিয়ে ৩০০ মিটার ( ৯৮৪ ফুট ) উঁচু এই নিখুঁত ও চমৎকার মিনারটি নির্মাণ করেন। তাঁর নামানুসারেই মিনারটির নাম রাখা হয়েছিলো ‘আইফেল টাওয়ার’।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, ১৮৮৯ সালের ৩১ মার্চে মাত্র দুই বছর, দুই মাস, দুই দিনে টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছিলো।
এতো উঁচু আর এমন আকৃতির টাওয়ার বানাতে কিন্তু খুবই কম শ্রম ব্যয় করা হয়েছে। এই টাওয়ারের নির্মাণ কাজটি পূর্তবিদ্যা (Civil Engineering) ও স্থাপত্যশিল্পের ক্ষেত্রে এক বিপ্লবের সূচনা করেছিলো।
দু’একর জমি জুড়ে এর ভিত্তি। টাওয়ারটিতে আছে অর্ধবৃত্তাকার চারটি তোরণ। উঠানামার জন্য আছে লিফ্ট (Elevator)।
৭০০০ টন ওজনের এই স্থাপনাটিতে সিঁড়ি আছে ১৭৯২ টি। টাওয়ারটির চুড়ো থেকে ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এক নজরে দেখে নেওয়া যায়। পর্যটকদের জন্য এটিই হলো আইফেল টাওয়ারের প্রধান আকর্ষণ। ১৯৩০ সালে নিউইয়র্কে ‘ক্রাইসলার বিল্ডিং’ টির (Chrysler Building) নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত আইফেল টাওয়ারই ছিলো পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থাপনা।
১৯০৯ সালে এর চুড়ায় বসানো হয় একটি বেতার এন্টেনা।
এতে তার উচ্চতা আরও ২০.৭৫ মিটার (৬৬ ফুট) বেড়ে যায়। সেই থেকে আইফেল টাওয়ারকে বেতার তরঙ্গ প্রেরণের (Radio Transmision) জন্যও ব্যবহার করা হচ্ছে। পরে আইফেল টাওয়ারে একটি টিভি এন্টেনাও সংযোজন করা হয়েছে। ফ্রান্সের সুদৃশ্য নিদর্শন আইফেল টাওয়ার এর কথা তো আমরা সবাই অনেক শুনেছি। বিভিন্ন ফটোগ্রাফে কিংবা সিনেমায় এই অপূর্ব ইমারত বা টাওয়ারটির চোখ ধাঁধানো কারুকাজও দেখেছি।
কিন্তু এই টাওয়ারটি নির্মাণের পেছনের ইতিহাস আমরা হয়তো অনেকে জানিই না। আজ অবশ্য আমরা আইফেল টাওয়ার বানানোর সেই অজানা গল্পটিই জানার চেষ্টা করবো।
ফ্রান্সের প্যারিস শহরে আইফেল টাওয়ার বা মিনারটি আসলেই পৃথিবীর কোন স্থাপনা নির্মাণের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনাই বটে। ১৮৮৭ সালে ফ্রান্স সরকার যখন ফরাসী বিপ্লবের স্মৃতি শর্তবাষিকী পালনের তোড়জোড় করছিলেন তখন সেই ঘটনাটিকে স্মরণীয় এক নিদর্শনে ধরে রাখার জন্যই এই প্রতীক মিনারটি তৈরীর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন তারা। আর এ কাজের জন্য বিখ্যাত সেতু প্রকৌশলী ‘আলেকজান্ডার গুসটাভ আইফেল’কে (Alexandre Gustave Eiffel) বেছে নেওয়া হয়েছিলো।
তিনি পেটা লোহার (Worught) খোলা জাফরি (Open lattice) দিয়ে ৩০০ মিটার ( ৯৮৪ ফুট ) উঁচু এই নিখুঁত ও চমৎকার মিনারটি নির্মাণ করেন। তাঁর নামানুসারেই মিনারটির নাম রাখা হয়েছিলো ‘আইফেল টাওয়ার’।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, ১৮৮৯ সালের ৩১ মার্চে মাত্র দুই বছর, দুই মাস, দুই দিনে টাওয়ারটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছিলো। এতো উঁচু আর এমন আকৃতির টাওয়ার বানাতে কিন্তু খুবই কম শ্রম ব্যয় করা হয়েছে। এই টাওয়ারের নির্মাণ কাজটি পূর্তবিদ্যা (Civil Engineering) ও স্থাপত্যশিল্পের ক্ষেত্রে এক বিপ্লবের সূচনা করেছিলো।
দু’একর জমি জুড়ে এর ভিত্তি। টাওয়ারটিতে আছে অর্ধবৃত্তাকার চারটি তোরণ। উঠানামার জন্য আছে লিফ্ট (Elevator)। ৭০০০ টন ওজনের এই স্থাপনাটিতে সিঁড়ি আছে ১৭৯২ টি। টাওয়ারটির চুড়ো থেকে ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এক নজরে দেখে নেওয়া যায়।
পর্যটকদের জন্য এটিই হলো আইফেল টাওয়ারের প্রধান আকর্ষণ। ১৯৩০ সালে নিউইয়র্কে ‘ক্রাইসলার বিল্ডিং’ টির (Chrysler Building) নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত আইফেল টাওয়ারই ছিলো পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থাপনা।
১৯০৯ সালে এর চুড়ায় বসানো হয় একটি বেতার এন্টেনা। এতে তার উচ্চতা আরও ২০.৭৫ মিটার (৬৬ ফুট) বেড়ে যায়। সেই থেকে আইফেল টাওয়ারকে বেতার তরঙ্গ প্রেরণের (Radio Transmision) জন্যও ব্যবহার করা হচ্ছে।
পরে আইফেল টাওয়ারে একটি টিভি এন্টেনাও সংযোজন করা হয়েছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।