ইতিহাসের পেছনে ছুটি তার ভেতরটা দেখবার আশায়
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বাতিসা ইউনিয়নের দৈয়ারা নুরানী হাফেজীয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ আবদুল আলিম বাপ্পিকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। সে একই ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামের আবদুল হালিম প্রকাশ জামাই হালিমের জ্যৈষ্ঠ্য পুত্র।
তার পারিবারিক সুত্র জানায়, বিগত এক বছর পূর্বে পাশ্ববর্তী দেবীপুর গ্রামে ফুটবল খেলতে গেলে বুকে প্রচন্ড আঘাত পায়। ওই সময় ব্যথা তেমন অনুভব না হলেও বিগত ২০/২২ দিন ধরে বুকে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করে। গত ১০ দিন আগে কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালের চিকিৎসক আবদুর রবের তত্ত্বাবধানে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চিকিৎসা চললেও তার শারিরীক কোন উন্নতি হয়নি।
ডাক্তার জানান, তার বুকের বাম পাশে ও কিডনীর পাশে প্রচন্ড জখম হওয়ায় রক্ত জমাট বাধে। এজন্য তাকে এক সপ্তাহের মধ্যে অপারেশন ও ৫/৬ ব্যাগ রক্ত দিতে হবে। তার চিকিৎসায় প্রায় লক্ষাধিক টাকা ব্যয় হবে বলে ডাক্তার জানান। বাপ্পির পিতা আবদুল হালিম একজন দিন মুজুর হলেও অত্যন্ত পরহেজগার হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তার পক্ষে ছেলের চিকিৎসার জন্য এত টাকা যোগাড় করা কিছুতেই সম্ভব নয়।
বর্তমানে বাপ্পি মুমুর্ষ অবস্থায় বাড়িতে বিনা চিকিৎসায় কাতরাচ্ছে।
তাকে সাহায্য পাঠানো ঠিকানা ঃ
আবদুল মান্নান মজুঃ
হিসাব নং- ঞ- ৭৬০
জনতা ব্যাংক, চৌদ্দগ্রাম শাখা।
মোবাইল ঃ ০১৮১৯-১৬৮৯৩০
০১৮১৮-৬৮৭১৬৬
হাফেজ আবদুল আলিমকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।