আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পারমাণবিক বোমার ভয়াবহ রূপ

হাফ ইঞ্জিনিয়ার সেই ১৯৪৫ সালে পারমানবিক বোমা বিস্ফোরনের শুরু। ইতিধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে প্রায় ২০০০ পারমানবিক বোমার বিস্ফোরন ঘটানো হয়েছে যার অধিকাংশই হয়েছে ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ এর মধ্যে। দিনের পর দিনের নতুন এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তি পারমানবিক বোমাকে তৈরী করেছে ভয়াবহ মারনাস্ত্র হিসেবে। উইকিপিডিয়ার সহায়তায় পাওয়া স্মৃতির আড়াল হয়ে যাওয়া কিছু ছবি। ১) ১৯৪৫ সালের ৬ আগষ্ট ও ৯ আগষ্ট যথাক্রমে হিরোশিমা (বামে) ও নাগাসাকিতে (ডানে) ফেলা পারমাণবিক বোমার আঘাতের ফলে ধোঁয়ার কুন্ডলী ২) পানির নিচে ২১ কিলোটন পারমাণবিক বোমা পরীক্ষার ফলে ধোঁয়ার কুন্ডলী।

৩) হিরোশিমায় ফেলা পারমাণবিক বোমা “লিটল বয়” এর রেপ্লিকা। ৪) নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমা “ফ্যাট ম্যান” এর রেপ্লিকা। ৫) ১৯৬২ সালে সেডান পারমাণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরন। ৬) ১৯৬২ সালে সেডান পারমাণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরনের জ্বালামুখ। এর সর্বোচ্চ গভীরতা ও ব্যাস যথাক্রমে ৩২০ ফুট ও ১,২৮০ ফুট ৭) ১৯৪৫ সালের ৬ আগষ্ট পারমাণবিক বোমা ফেলার পূর্বে (উপরে) ও পরের (নিচে) হিরোশিমা।

৮) ১৯৪৫ সালের ৯ আগষ্ট পারমাণবিক বোমা ফেলার পূর্বে (উপরে) ও পরের (নিচে) নাগাসাকি। লেখাটা পুরোটাই প্রজন্মতে শামস ভাইয়ের টপিক থেকে কপি করা।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.