Let me share a fun. A sarcastic article. All writings are imaginary, about a fine institution named Zadet Academy. Do not try to find similarities with you. If you find any, that will be your responsibility. Zadets are theoretically brilliant. In general, on an average, zadets know good amount of theories. Most of them run after scientific theories. I shall categorically give you a breakdown of a batch of ex-zadets. Some zadets will fly abroad immediately. Some will join armed forces (to me it is a wastage) even having best academic results. Some will destroy their head by swallowing equations of engineering. Some will destroy their life by chewing medical books. Some will admit in science faculties of universities. No police, lawyer, political leaders, writers, poets, journalists, mass media workers, media personalities, businessmen, economists except very few. Million dollar question, could zadets prove them best? Note: not to hurt.
ফেসবুক এ নতুন একটা গ্রুপ হয়েছে Ex Cadet Forum নামে। গতকাল শ্রদ্ধেয় হামিম ভাই উপরের পোস্টটা দেখে আমার এক zadet এর কথা মনে পড়ল যে কিনা ঐ একাডেমি থেকেই পাস করেছে। পোস্ট এর সাথে গল্পটা প্রাসঙ্গিক মনে হল জন্যে শেয়ার করতে চাচ্ছি।
আমার গল্পের zadet ২০০০ সালে ঐ একাডেমিগুলোর কোন একটাতে যোগ দিয়েছিল। তার ইনটেকের বেশিরভাগ zadet এর মত প্রথম ২ টা বছর তার বেশ কষ্টে কাটে, যদিও তার দাবি অন্যদের থেকে তার কষ্ট কিঞ্চিত বেশি ছিল।
যেহেতু বই পড়ার অভ্যাস ছিল আর তুমুল আগ্রহও ছিল ঐ একাডেমিতে সে বই পড়ার একটা ভাল পরিবেশ খুঁজে পায়। তার পেছনে অবশ্য একটা কারন ছিল তা হল ঐ একাডেমিতে টিভি দেখার সুযোগ ছিল না বললেই চলে। তাই বই পড়াই তার বিনোদন এর একমাত্র মাধ্যম হয়ে পড়ে। ক্লাস নাইন এ থাকতে সে মার্ক্সবাদের প্রতি আগ্রহী হয়। সে কেন মার্ক্সবাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল তার কারন অবশ্য জানা যায় নি।
পরবর্তীতে সে লেলিনবাদে আকৃষ্ট হয় এবং সমাজতন্ত্রকে উৎকৃষ্ট বলে জ্ঞান করে। সমাজতন্ত্রের প্রতি তার এই আগ্রহ তার জীবন আচরনকেই কেমন বদলে দিতে থাকে। সে আর সায়েন্স এ আগ্রহ পায় না। সে ততদিনে এস এস সি পাস করেছে। এইচ এস সি তে যখন তার অন্য বন্ধুরা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবার লক্ষ্য নিয়ে পড়াশোনা করছে তখন সে ভাবে ওদের জীবনের লক্ষ্য কত সাধারণ, কতটা ব্যক্তিকেন্দ্রিক।
সে চিন্তা করে একটা মানুষ কি শুধু নিজের জীবন যাপন করার জন্যই জন্মায়? অবশ্যই না। একটা কিছু বড়, ব্যক্তি স্বার্থের বাইরে বড় কিছু করতে সে তখন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। সে তত দিনে নিজের জীবনের লক্ষ্য স্থির করে ফেলেছে। সে গন যোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় পড়তে চায় আর চায় দেশের মানুষ যেন অন্তত এটুকু বুঝতে পারে আমাদের বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যেই দুর্নীতির বীজ বপন করা আছে, এই ব্যবস্থার পরিবর্তন দরকার। তার এই চিন্তা চেতনা স্বভাবতই তার পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটায়।
এইচ এস সি টা সে কোন রকমে উৎরে যায়।
এইচ এস সি-র পর তার এই সাংবাদিকতা পড়ার ইচ্ছা আর জীবন দর্শন শুনে বাবা মা বুঝে ফেলেন ভার্সিটিতে পড়লে তাদের ছেলের গোল্লায় যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তারা নানা ভাবে তাকে এই চিন্তা বাদ দিতে বলেন। পরে আরো বিভিন্ন প্রতিকুল পরিস্থিতিতে পড়ে তাকে একরকম বাধ্য হয়েই সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হয়। এখন তার বাবা মা তাকে নিয়ে গর্বিত, আত্নীয় স্বজনরাও পরিচয় দিতে গর্ববোধ করেন।
তবে জানা যায় তার মনে শান্তি নেই।
পুনশ্চঃ জানা যায় ছেলের বই পড়ে মাথা বিগড়ে ছিল জন্যে বাবা মা তাদের ছোট মেয়েদের পাঠ্যপুস্তকের বাইরে আর কোন বই পড়া নিষিদ্ধ করেছেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।